পরিবারের কোনও গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তির স্বাস্থ্য সমস্যায় বিশেষ সতর্কতা প্রয়োজন। পেশাদারি কাজকর্মে হঠাৎ বাধা আসতে পারে। ... বিশদ
যদিও সমস্যা শুধু জমি ঘিরে নয়। কোনও ফাঁকা বাড়ি ভাড়ায় পাওয়া যায় কি না তার খোঁজ করেছে কলকাতা পুলিস। স্থানীয় প্রশাসন কয়েকটি বাড়ি দেখিয়েও ছিল। তার মধ্যে একটির ভাড়া লক্ষাধিক টাকা। তাই সেটি বাতিল করা হয়। আর একটি গলির ভিতর ছিল। অবস্থানগত কারণে তা নাপসন্দ হয়। খেয়াদহ এক নম্বর পঞ্চায়েত অফিসের উল্টোদিকে একটি মাঠে নির্মীয়মাণ একটি বিল্ডিং এক সময় খেয়াদহ পুলিস ক্যাম্প করার জন্য চিহ্নিত হয়েছিল। কিন্তু সেটিও পছন্দ হয়নি পুলিস কর্তাদের। সূত্রের খবর, খেয়াদহ এক নম্বর পঞ্চায়েতের একটি হাসপাতালের জমিও দেখানো হয়েছিল। কিন্তু তা নিয়ে নানা প্রশ্ন তৈরি হয় আধিকারিকদের মনে। তাই সেটিও আপাতত বাতিল। প্রশাসনিক সূত্রে জানা গিয়েছে, খেয়দহ এক ও দুই নম্বর পঞ্চায়েতে ১৭টি মৌজা রয়েছে। সবই ওয়েটল্যান্ডের অধীন। সেখানে কোনও কংক্রিটের নির্মাণ করা যাবে না। তাই সেখানে জমি নিয়ে বিল্ডিং তৈরি করে আইনি জটিলতায় পড়তে হতে পারে এই আশঙ্কায় তা নাকচ করে দিয়েছে পুলিস। জনসাধারণের সুবিধার্থে এই অঞ্চলকে কলকাতা পুলিসের আওতায় আনার কথা ঘোষণা করেছিল সরকার। কিন্তু থানা চালু কবে হবে সেই নিয়ে প্রশ্ন তুলছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। আইনি গেরোয় সেখানে জমি আদৌ পাওয়া যাবে কি না তা নিয়ে সংশয় থেকেই যাচ্ছে।