অংশীদারি কারবারে মন্দার সম্ভাবনা। যে কোনও কাজকর্মে বাধার মধ্যে উন্নতি। বৃত্তিগত শিক্ষা লাভে বিশেষ সাফল্য। ... বিশদ
ইন্ডাস্ট্রির পরিবর্তন
‘জানেন ‘মিসম্যাচড সিজিন ৩’ নিয়ে প্রচুর ভালোবাসা পাচ্ছি। প্রতিদিন বহু অচেনা মানুষ মেসেজ করে ভালো লাগার কথা জানান। এই অনুভূতি ভাষায় প্রকাশ করতে পারব না’, আড্ডার শুরুতেই হেসে বললেন আহসাস। শিশুশিল্পী হিসেবে কেরিয়ার শুরু করেছিলেন। ফলে ইন্ডাস্ট্রিতে ইতিমধ্যেই অনেকটা সময় কাটিয়ে ফেলেছেন তিনি। সময়ের সঙ্গে ইন্ডাস্ট্রির নানা বদল কীভাবে দেখেন? অভিনেত্রী বলেন, ‘অন্য সব ক্ষেত্রের মতো এই ইন্ডাস্ট্রিতেও নানা পরিবর্তন হয়েছে। এখন পেশাদারিত্ব অনেক বেড়ে গিয়েছে। আর ওটিটি আসার ফলে কাজের সুযোগ আরও বেড়েছে।’
শাহরুখের সঙ্গ
করণ জোহরের ‘কভি অলবিদা না কহেনা’ ছবিতে শাহরুখ খানের ছেলের চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন আহসাস। তখন তাঁর বয়স মাত্র ছয়। শৈশবের সেই স্মৃতি আজও তাজা। শাহরুখের কথা উঠতেই ঝলমলে হেসে অভিনেত্রী বলেন, ‘দু’মাস আমরা একসঙ্গে কাটিয়েছিলাম। তাই অজস্র স্মৃতি রয়েছে। উনি খুব মিষ্টি স্বভাবের মানুষ। আমি ছোট ছিলাম বলে সবাই আমাকে প্রশয় দিতেন। আমি সকলের জন্য কার্ড বানাতাম। আমার দাঁত ভেঙে গিয়েছিল, তখন শাহরুখ খান আমার খুব যত্ন নিয়েছিলেন। কেরিয়ারের শুরুতে ওঁর মতো কিংবদন্তি অভিনেতার সঙ্গে কাজ করা আমার জন্য অনেক বড় ভাগ্যের ব্যাপার।’
চরিত্রের রকমফের
কেমন ধরনের চরিত্রে কাজ করতে ভালোবাসেন আহসাস? তাঁর কথায়, ‘আমার কাছে গল্প এবং চিত্রনাট্য খুব গুরুত্বপূর্ণ। আমার চরিত্রটা কতটা জটিল আর চ্যালেঞ্জিং, সেটাও দেখি। চরিত্রের দৈর্ঘ্যের চেয়ে এগুলো নিয়ে বেশি ভাবি।’
করিনা কাপুর প্রেরণা
আহসাস ছোট থেকে নাকি করিনা কাপুর খানের মতো হওয়ার স্বপ্ন দেখতেন। এখনও কি করিনাই আপনার অনুপ্রেরণা? অভিনেত্রী স্পষ্ট বলেন, ‘করিনাই আমার প্রেরণা। ওঁকে খুব ফলো করি। ওঁর অভিনীত ‘গীত’ চরিত্রটি আমার দারুণ লাগে।’
নেগেটিভ কমেন্ট
শুধু অভিনয় নয়। পাশাপাশি সোশ্যাল মিডিয়ার চাপ সামলানো এখন অভিনেত্রীদের কাছে বড় চ্যালেঞ্জ। আহসাস সেসব কীভাবে সামলান? ‘কেউ নেগেটিভ কমেন্ট করলে আগে একটু খারাপই লাগত। এখন এসব নেগেটিভ কমেন্টকে পাত্তা দিই না। আর খুব খারাপ কিছু বললে সোজা ব্লক করে দিই’, স্পষ্ট জবাব তাঁর।