যে কোনও কর্মেই একটু বাধা থাকবে। তবে উপার্জন মন্দ হবে না। ললিতকলায় ব্যুৎপত্তি ও স্বীকৃতি। ... বিশদ
৭ তারিখ দক্ষিণের কন্যাকুমারী থেকে শুরু হওয়া রাহুল গান্ধীর ‘ভারত জোড়ো’ যাত্রা দশম দিনে পা দিয়েছে। এদিন সন্ধ্যা পর্যন্ত ২০০ কিলোমিটার পায়ে হেঁটেছেন রাহুল সহ ১২০ জন নেতা-কর্মী। প্রায় সাড়ে পাঁচ মাস ধরে ১২টি রাজ্যের প্রায় ৩৭০০ কিলোমিটার পথ হাঁটবেন তাঁরা। কর্মসূচি শেষ হবে কাশ্মীরের মাটিতে। সময়ের কারণে পূর্ব ও উত্তর-পূর্ব ভারতের রাজ্যগুলি মূল কর্মসূচির আওতায় থাকছে না। তাই অসম, ওড়িশার মতো পশ্চিমবঙ্গেও পৃথক ‘ভারত জোড়ো’ যাত্রা কর্মসূচি করবে তারা। হাইকমান্ডের নিদান, পাহাড় থেকে সাগর পর্যন্ত ৮০০ কিলোমিটার রাস্তায় এই পদযাত্রা করতে হবে উৎসব মরশুমের পর।
সে ব্যাপারেই এদিন বিধান ভবনে প্রস্তুতি বৈঠক হয়। পরে সাংবাদিকদের রমেশ বলেন, রাহুলের কর্মসূচিতে অভূতপূর্ব সাড়া মিলেছে। বিজেপি ভয় পেয়ে কংগ্রেস ভাঙানোর নোংরা খেলায় আরও বেশি করে নেমেছে। তবে কংগ্রেস মরেনি। হাতি ধীরে চলতে পারে। কিন্তু সে একটি নির্দিষ্ট দিশায় চলে। আর বিজেপি বিরোধিতার নাম করে কিছু দল বরাবর কংগ্রেসকে ব্যবহার করেছে। সেই কাজে তারা কংগ্রেসকে দুর্বল করার চেষ্টাও চালিয়েছে। আর এসব সহ্য করা হবে না। এই কর্মসূচির মাধ্যমে মোদি সরকারের চরম ব্যর্থতা ও বিভাজনের রাজনীতির বিরুদ্ধে মানুষকে সচেতন করার পাশাপাশি দলের সংগঠন মজবুত করব। কংগ্রেস সর্বদা সমমনোভাবাপন্ন দলগুলিকে সঙ্গে নিয়ে চলতে চায়। অতীতে তার ভূরি ভূরি নজির রয়েছে। এই দলের গর্ভ থেকে জন্ম নেওয়া পার্টিগুলি নিজেদের ক্ষেত্রে ‘কংগ্রেস’ শব্দটি বাদ দিতে পারেনি। অথচ তারাই কংগ্রেসকে বহু ক্ষেত্রে পিছন থেকে ছুরি মেরেছে। নাম না করলেও রমেশদের নিশানায় যে তৃণমূল কংগ্রেসের মতো দলই রয়েছে, তা বলাই বাহুল্য। - নিজস্ব চিত্র