যে কোনও কর্মেই একটু বাধা থাকবে। তবে উপার্জন মন্দ হবে না। ললিতকলায় ব্যুৎপত্তি ও স্বীকৃতি। ... বিশদ
ব্রিটিশ সংবাদ মাধ্যমের এই খবর ঘিরে শুক্রবার দিনভর জোর চাপানউতোর হয়। এবিষয়ে ব্রিটিশ পার্লামেন্টের স্পিকারের অফিস কোনওরকম মন্তব্য করতে চায়নি। আর হাউস অব কমন্সের বক্তব্য, ‘নিরাপত্তা সংক্রান্ত বিষয়ে মন্তব্য কোনওরকম বিবৃতি দেওয়া হবে না।’ বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমের তরফে বিষয়টি নিয়ে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর সচিবালয়ের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়। লিজ ট্রাসের মুখপাত্র জানিয়েছেন, বিদেশ মন্ত্রকের পরামর্শ মেনে বাকিংহাম প্যালেস অতিথি তালিকা তৈরি করেছে। এক্ষেত্রে ব্রিটেনের সঙ্গে বিভিন্ন দেশের কূটনৈতিক সম্পর্ককে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে।
‘মানবাধিকার লঙ্ঘন’-এর অভিযোগ মানতে চায়নি বেজিং। সেইসঙ্গে চীনের বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র মাও নিইং স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছেন, ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত এদিনের খবরের বিষয়ে তাঁরা অবগত নন। সেইসঙ্গে তিনি বলেন, ‘রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথের শেষকৃত্য ব্রিটেনের একটি গুরুত্বপূর্ণ অনুষ্ঠান। সেদেশের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্কের ভিত্তিতেই বিভিন্ন দেশের প্রতিনিধিদের আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। আশা করা যায়, ব্রিটেন কূটনৈতিক শিষ্টাচার বজায় রাখবে।’ বেজিং সূত্রে খবর, রানির শেষকৃত্যে উপস্থিত থাকবেন চীনা ভাইস প্রেসিডেন্ট ওয়াং কিশান।