কারও কাছ থেকে কোনও দামি উপহার লাভ হতে পারে। অকারণ বিবাদ বিতর্ক এড়িয়ে চলুন। স্বাস্থ্য ... বিশদ
‘লার্নিং ইন্টারাপ্টেড: গ্লোবাল স্ন্যাপশট অব ক্লাইমেট রিলেটেড স্কুল ডিসরাপশন্স ইন ২০২৪’ নামে ওই রিপোর্টে বলা হয়েছে, ‘বন্যা, ভূমিধস ও ঘূর্ণিঝড়ের মতো বিপর্যয় স্কুলগুলিকে ধ্বংস করে দিচ্ছে। তীব্র তাপপ্রবাহ, বায়ুদূষণের মতো সমস্যা শুধু পড়ুয়াদের স্বাস্থ্যেই প্রভাব ফেলছে না, তাদের স্কুলে হাজিরা ও শিক্ষার প্রক্রিয়াকেও ব্যাহত করছে। কারণ, বায়ুদূষণ বা তাপপ্রবাহ শরীরের উপরে ব্যাপক প্রভাব ফেলে। অসুস্থ হয়ে পড়ায় প্রায়শই স্কুলে যেতে পারে না বহু স্কুলপড়ুয়া। তাদের উপর পরিবেশের প্রভাব নিয়ে একটি তালিকাও প্রকাশ করেছে ইউনিসেফ। চিলড্রেন ক্লাইমেট রিস্ক ইনডেক্স নামে ওই তালিকায় ১৬৩টি দেশের তালিকায় ২৬ তম স্থানে রয়েছে ভারত। যা অত্যন্ত আশঙ্কাজনক স্তরে বলে রিপোর্টে উল্লেখ করা হয়েছে।
রিপোর্ট অনুযায়ী, শুধু ভারত নয়, সারা বিশ্বে প্রতি সাতজন স্কুল পড়ুয়ার মধ্যে একজনই জলবায়ু পরিবর্তনের শিকার হচ্ছে। যত দিন যাচ্ছে, ভারতে তাপপ্রবাহ ও বিভিন্ন ধরনের প্রাকৃতিক দুর্যোগের সংখ্যা ক্রমাগত বেড়েই চলেছে। ফলে শিক্ষার নিরাপদ ও অনুকূল পরিবেশ থেকে বঞ্চিত বচ্ছে তারা। ইউনিসেফ জানিয়েছে, জলবায়ু পরিবর্তন সংক্রান্ত বিষয়টিকে যাতে পাঠ্যক্রমের অন্তর্ভূক্ত করা যায়, তার জন্য ভারত সরকারের সঙ্গে তারা কাজ করে চলেছে। এর ফলে জলবায়ু সংক্রান্ত সমস্যার মোকাবিলা কীভাবে করা যেতে পারে, সেই বিষয়ে ছোট থেকেই পড়ুয়াদের মধ্যে সচেতনতা বৃদ্ধি করা যাবে।