হস্তশিল্পীদের প্রতিভার স্বীকৃতি ও সুনাম। আর্থিক ঝুঁকি নেওয়ায় বিরত হন। কর্ম বিষয়ে সুখবর পেতে পারেন। ... বিশদ
বুধবার মহেশতলা বিধানসভা এলাকার দু’টি মডেল ক্যাম্প সহ আরও একটি শিবির সরেজমিনে পরিদর্শন করেন অভিষেক। এই স্বাস্থ্যশিবির থেকে কী কী সুবিধা পাওয়া যাবে, তা সাধারণ মানুষকে জানান তিনি। এলাকার মানুষের সমস্যা নিয়েও কথা বলেন সাংসদ। এছাড়া চিকিৎসক, স্বেচ্ছাসেবকদের সঙ্গে কথা বলে বিস্তারিত খোঁজ নেন শিবিরের খুঁটিনাটি বিষয়ে। যাঁরা স্বাস্থ্য শিবিরে এসেছেন, তাঁদের কী ধরনের শারীরিক সমস্যা রয়েছে, তারও খোঁজ নেন তিনি। রানাঘাটের বাসিন্দা শিশুকন্যা অস্মিকা দাসকে নিয়ে শিবিরে এসেছিলেন বাড়ির লোকজন। বিরল রোগে আক্রান্ত অস্মিকার শারীরিক অবস্থার খোঁজ নেন অভিষেক। পাশে থাকার আশ্বাস দেন। স্বাস্থ্যশিবির পরিদর্শনের পর সামাজিক মাধ্যমে অভিষেক লিখেছেন, ‘রোগমুক্ত সুস্থ জীবন ফেরানোর ব্রত নিয়ে সমস্তরকম সঙ্কীর্ণতার অচলায়তন দূরীকরনে আমার যথাসাধ্য চেষ্টা এবং পাশে থাকার প্রতিশ্রুতি দিয়েছি। সাধারণ মানুষের সেবায় নিয়োজিত থাকতে, মানুষের অশ্রুমোচনের দায়িত্ব পালনে আমরা সর্বদা অঙ্গীকারবদ্ধ।’
গত ২ জানুয়ারি থেকে ডায়মন্ডহারবার লোকসভা এলাকায় সেবাশ্রয় কর্মসূচি শুরু করেছেন অভিষেক। এখনও পর্যন্ত ডায়মন্ডহারবার, ফলতা, বিষ্ণুপুর, মেটিয়াবুরুজ, সাতগাছিয়া, বজবজ বিধানসভা কেন্দ্রে স্বাস্থ্য শিবির অনুষ্ঠিত হয়েছে। ডায়মন্ডহারবার লোকসভার অন্তর্গত মহেশতলা বিধানসভা কেন্দ্রে এখন শিবির চলছে। স্বাস্থ্য সংক্রান্ত বিভিন্ন পরীক্ষা, বিনামূল্যে ওষুধ প্রদান, গুরুতর অসুস্থ থাকলে হাসপাতালে স্থানান্তর করে অস্ত্রোপচার পর্যন্ত হয়েছে সেবাশ্রয় শিবিরে। সুষ্ঠুভাবে কর্মসূচি এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য চিকিৎসক, স্বাস্থ্যকর্মী, স্বেচ্ছাসেবকদের কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন অভিষেক।