হস্তশিল্পীদের প্রতিভার স্বীকৃতি ও সুনাম। আর্থিক ঝুঁকি নেওয়ায় বিরত হন। কর্ম বিষয়ে সুখবর পেতে পারেন। ... বিশদ
যে কোনও অপরাধ বা দুর্ঘটনা ঘটলে তৎক্ষণাৎ অপরাধীকে চিহ্নিত করতে বা কী ঘটেছিল তা জানতে অন্যতম ভরসা এই সিসি ক্যামেরা। কিন্তু নরেন্দ্রপুর থানার বিস্তীর্ণ এলাকা জুড়ে বিকল হয়ে পড়ে রয়েছে ক্যামেরাগুলি। থানা ঢোকার গলির মুখেই নেই কোনও সিসি ক্যামেরা। কামালগাজি ক্রসিংয়ের মতো গুরুত্বপূর্ণ জায়গাতেও এর কোনও অস্তিত্ব নেই। এই সমস্যার কথা স্বীকারও করেছে পুলিস। সাধারণ মানুষের বক্তব্য, বিভিন্ন পাড়া, রাস্তা, মোড় আদতে নজরদারিহীন হয়ে পড়ে রয়েছে।
পুলিস প্রশাসন সূত্রে খবর, গোটা নরেন্দ্রপুর থানা এলাকায় দু’শোর বেশ ক্যামেরা বসানোর প্রয়োজন রয়েছে। কিন্তু বর্তমানে আছে মাত্র ২৫ থেকে ৩০টি। ঝড়-বৃষ্টিতে আগের ক্যামেরাগুলি খারাপ হয়ে গিয়েছে বলে জানান বারুইপুর পুলিস জেলার এক কর্তা। সেক্ষেত্রে ক্যামেরা বসানোর জন্য কি নতুন করে পদক্ষেপ করা হবে? সোনারপুর উত্তরের বিধায়ক ফিরদৌসি বেগম বলেন, এই ব্যাপারে আমরা ফের উদ্যোগ নেব। আগে মিমি চক্রবর্তীর সাংসদ তহবিল থেকে একাধিক জায়গায় ক্যামেরা বসানো হয়েছিল। নতুন সাংসদ সায়নী ঘোষের সঙ্গে কথা বলা হবে।