হস্তশিল্পীদের প্রতিভার স্বীকৃতি ও সুনাম। আর্থিক ঝুঁকি নেওয়ায় বিরত হন। কর্ম বিষয়ে সুখবর পেতে পারেন। ... বিশদ
এদিন পুরসভার প্রতিনিধিদলকে পুকুর ভরাট রোধে সক্রিয় হতে দেখে স্থানীয় শান্তিনগরের স্থানীয় বাসিন্দারাও স্বাগত জানিয়েছেন। অনেকে বলছেন, প্রথমে তাঁরা এ ব্যাপারে নালিশ জানাতেই ভয় পাচ্ছিলেন। কারণ, একটা প্রচার চলছিল যে এই কাজের পিছনে শাসক দলের প্রভাবশালীদের ইন্ধন আছে। তাই পুরসভা ও পুলিসকে বলে কোনও লাভ হবে না। কিন্ত পুরসভার চেয়ারম্যান বিষয়টি জানার পর ব্যবস্থা নিতে বিলম্ব করেননি। প্রসঙ্গত, এ বিষয়ে এদিনই ‘বর্তমান’ সংবাদপত্রে একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। তারপর পুরসভা তড়িঘড়ি ব্যবস্থা নেয়। পুরসভা সূত্রে জানা গিয়েছে, জলাশয়ের যতটা ভরাট হয়েছে, মালিক যদি তিনদিনের মধ্যে তা তুলে ফেলে পুকুরকে আগের অবস্থান না ফিরিয়ে দেন, তাহলে পুরসভাই সেই কাজ করে দেবে। এর জন্য যা খরচ হবে, তা জলাশয়ের মালিকের কাছ থেকেই আদায় করবে পুরসভা।