কর্মপ্রার্থীদের ক্ষেত্রে শুভ। সরকারি ক্ষেত্রে কর্মলাভের সম্ভাবনা। প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সাফল্য আসবে। প্রেম-ভালোবাসায় মানসিক অস্থিরতা থাকবে। ... বিশদ
রাজ্য সরকারের সঙ্গে রাজ্যেপালের বিভিন্ন ইস্যুতে যেভাবে প্রকাশ্যে টানাপোড়েন চলছে, তাতে জগদীপ ধনকারের এই বক্তব্য রাজনৈতিকভাবে তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে করা হচ্ছে। প্রশাসনিক বিষয় নিয়ে এখনও পর্যন্ত মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে তাঁর বিশেষ আলোচনা না হওয়ায় একাধিকবার প্রকাশ্যে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন রাজ্যপাল। এদিন বণিকসভার অনুষ্ঠানে ভাষণ দিতে গিয়ে রাজভবনে অর্থমন্ত্রী অমিত মিত্রের সঙ্গে তাঁর বৈঠকের উল্লেখ করেন রাজ্যপাল। অমিত মিত্রের সঙ্গে তাঁর দীর্ঘদিনের সম্পর্ক থাকার কথাও বলেন তিনি। এখনও তাঁর সঙ্গে সেই সম্পর্ক ‘ইতিবাচক’ রয়েছে, এমন ইঙ্গিতও রাজ্যপাল দেন। জিএসটি সংক্রান্ত দুই-তিনটি বিষয়ে যে জটিলতা তৈরি হয়েছিল, তা ওই দিনের বৈঠকের মাধ্যমে কেটেছে বলে রাজ্যপাল দাবি করেন।
শিল্প-বাণিজ্য সংক্রান্ত রাজ্যপালদের একটি বিশেষ কমিটির সদস্য জগদীপ ধনকার। নীতি আয়োগের সঙ্গে সমন্বয় রেখে ওই কমিটি কাজ করছে। শিল্প-বাণিজ্য সংক্রান্ত ব্যাপারে রাজ্য সরকার ও বণিক সংগঠনগুলি নীতি আয়োগের কাছ থেকে পরামর্শ নিতে পারে বলে মন্তব্য করেন তিনি।
বণিকসভার এদিনের অনুষ্ঠানে পশ্চিমবঙ্গের বিশেষ সম্ভাবনার কথাও বলেছেন রাজ্যপাল। তিনি বলেন, এই রাজ্যের সম্পদ, প্রতিভা সবই আছে। রাজ্যের বিশেষ অতীত ঐতিহ্য আছে। সবার উপরে যেতে পারে পশ্চিমবঙ্গ। তবে এই রাজ্যে যুবকদের রাখার ব্যবস্থা করতে হবে। তিনি কারও বাড়িতে নিমন্ত্রণে গেলে যে যুবকদের বিশেষ দেখা পান না, সেটাও উল্লেখ করেন জগদীপ ধনকার। বণিক সংগঠনের সদস্যরা ছাড়াও এদিনের অনুষ্ঠানে কলকাতায় বিদেশি দূতাবাসের প্রতিনিধিরাও ছিলেন।