বিশেষ কোনও পারিবারিক কারণে মানসিক দুশ্চিন্তা বাড়তে পারে। কাজকর্মের ক্ষেত্রে বিশেষ সুখবর পেতে পারেন। ... বিশদ
এদিকে, জাহাজ থেকে ছেঁচে জল বাইরে ফেলার কাজ শুরু হতেই মোবিল ও ডিজেলের ঝাঁঝালো গন্ধ ছড়িয়ে পড়ে গোটা এলাকায়। ঘোড়ামারার চুনপিড়ি গ্রামের বাসিন্দারা নাক জ্বালা করা সেই গন্ধে অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছেন। তাঁদের দাবি, জাহাজটিকে এখনই উদ্ধার করে নিয়ে যাওয়া হোক। এটি ডুবে গেলে বড়সড় সমস্যা তৈরি হবে। কারণ ওই জাহাজে ছাই ভর্তি রয়েছে। ওই ছাই যদি নদীর জলে মিশে যায় তাহলে দূষণ ছড়াবে। নদীর গতিপথেও বাধা তৈরি হবে। ঘোড়ামারা দ্বীপের বাসিন্দা মদন মাইতি বলেন, ‘অতীতে এই দ্বীপ থেকে কিছুটা দূরে দু’টি পণ্যবাহী জাহাজ ডুবে গিয়েছিল। সেই দু’টি জাহাজকে নদী থেকে তোলা যায়নি। ওই এলাকাটিকে চিহ্নিত করে রাখা হয়েছে। বাংলাদেশের এই জাহাজটিও যদি ডুবে যায়, তাহলে আরও সমস্যা তৈরি হবে।’ তবে পণ্যবাহী জাহাজের ১২ জন নাবিককে উদ্ধার করে সাগরের একটি ফ্লাড শেল্টারে রাখা হয়েছে। সাগরের বিডিও কানাইয়া কুমার বলেন, ‘জাহাজের সব নাবিক সুস্থ রয়েছেন। প্রশাসনের পক্ষ থেকে তাঁদের থাকা ও খাবারের ব্যবস্থা করা হয়েছে।’