কারও কাছ থেকে কোনও দামি উপহার লাভ হতে পারে। অকারণ বিবাদ বিতর্ক এড়িয়ে চলুন। স্বাস্থ্য ... বিশদ
দৃষ্টিহীন ও বিশেষভাবে সক্ষম সাহিত্যিক, লেখক ও কবিদের নিয়ে এই বইমেলার আয়োজন করেছিল একটি স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা। প্রেস ক্লাবের মাঠে বিকেল পর্যন্ত মেলা চলেছে। মন্ত্রী অংশগ্রহণকারীদের সঙ্গে কথা বলে উত্সাহ দেন। টেবিলে রাখা বই হাতে তুলে নিয়ে দেখে লেখকদের উদ্দেশে বলেন, ‘লেখা ছাড়বেন না কখনও।’ তাঁর হাতে পত্রিকা তুলে দেন অনুপম। তারপর বলেন, ‘বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আমরা পত্রিকা প্রকাশ করে থাকি। যেহেতু আমি একসময় দেখতে পেতাম। তাই ব্রেইলের ব্যবহার শিখিনি। কানে শুনেই লেখালেখি, সম্পাদনার কাজ করে থাকি।’ বইমেলাতে নিজেদের বই-পত্রিকা নিয়ে আসতে পেরে স্বভাবতই উচ্ছ্বসিত অংশগ্রহণকারীরা। স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার সম্পাদক দেবজ্যোতি রায় বললেন, ‘শারীরিক বা মানসিক প্রতিবন্ধকতা যে সাহিত্যচর্চার ক্ষেত্রে অন্তরায় হতে পারে না, সেই বার্তাই সকলের কাছে পৌঁছে দিতে চাইছি।’
একদিনের এই বইমেলায় ছিল আলোচনা সভার আয়োজন। বিষয়, ‘বাংলা সাহিত্যে বিশেষভাবে সক্ষমদের স্থান।’ এছাড়াও বাংলা সাহিত্যের ইতিহাস নিয়ে বিশিষ্টদের আলোচনা ও ডিজিটাল মাধ্যমের প্রভাব নিয়ে আলোচনা হয়েছে। বই-পত্রিকার পাশাপাশি ব্রেইল ব্যবস্থা যুক্ত বইয়ের সম্ভারও ছিল মেলাতে।