কারও কাছ থেকে কোনও দামি উপহার লাভ হতে পারে। অকারণ বিবাদ বিতর্ক এড়িয়ে চলুন। স্বাস্থ্য ... বিশদ
এদিন দোকান ভাঙাকে কেন্দ্র করে বারে বারে ওই এলাকায় উত্তেজনা দেখা দেয়। প্রথমে জেসিবি দিয়ে গোটা সাতেক দোকান ভাঙা হয়। এরপরই তীব্র উত্তেজনা দেখা দেয়। এলাকার বাসিন্দারা পুলিস প্রশাসনকে দোকানগুলি এখনই না ভেঙে কিছুক্ষণ অপেক্ষা করার অনুরোধ জানান। তখন শোনা যায় যে, দোকান ভাঙার বিরুদ্ধে হাইকোর্ট থেকে নাকি স্থগিতাদেশ জারি হয়েছে। পুলিস প্রশাসনের পক্ষ থেকে আদালতের ‘স্টে অর্ডার’ দেখানোর জন্য ওই ব্যবসায়ীদের আধ ঘণ্টা সময় দেওয়া হয়। কিন্তু তার মধ্যে সেই নির্দেশিকা দেখাতে পারেননি ব্যবসায়ীরা। তখন ফের দোকান ঘর ভাঙার কাজ শুরু হয়। এবার তিনটি জেসিবিকে কাজে লাগিয়ে দোকানঘরগুলি ভাঙার কাজ শুরু হয়।
এক ব্যবসায়ী কণিকা দাস বলেন, দীর্ঘ প্রায় ৪০ বছর ধরে ওই জায়গায় ব্যবসা করছি। এখন দোকানগুলি ভেঙে দেওয়া হচ্ছে। কীভাবে সংসার চালাব বুঝে উঠতে পারছি না। আর সুন্দরবন পুলিস জেলার সুপার কোটেশ্বর রাও বলেন, আদালতের নির্দেশে এদিন ২৮টি দোকান ভাঙা হয়েছে।