উচ্চবিদ্যার ক্ষেত্রে বাধার মধ্য দিয়ে অগ্রসর হতে হবে। উচ্চতর বিদ্যার ক্ষেত্রে শুভ ফল পাবে। কর্মপ্রার্থীদের ... বিশদ
উত্তরপাড়া থানার পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে, পারিবারিক সমস্যা বলে ওই পরিবার বিষয়টিকে চেপে যাওয়ার চেষ্টা করেছিল। কিন্তু, সন্তান প্রসবের পর এনিয়ে আইনি প্রশ্ন উঠতে থাকায় জটিলতা তৈরি হয়। তখনই মেয়েটির মা অভিযোগ দায়ের করেন। এই ফাঁকে অভিযুক্ত সৎবাবা পালিয়ে গিয়েছিল। উত্তরপাড়া থানার পুলিস জানিয়েছে, পলাতক ওই ব্যক্তিকে ফোন নম্বরের সূত্র ধরে গ্রেপ্তার করা হয়।
স্থানীয় ও পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে, ধৃত রাজেশ শেখ ওরফে চাঁদ মহম্মদ মুর্শিদাবাদের সালারের বাসিন্দা। সেখানে তার স্ত্রী ও সন্তান আছে। গত দু’বছর আগে সে হুগলির উত্তরপাড়ার একটি ইটভাটাতে কাজ করতে আসে। স্বভাব শৌখিন ওই যুবকের সঙ্গে স্থানীয় এক মহিলার সম্পর্ক তৈরি হয়। তাকেই দ্বিতীয়বার বিয়ে করে রাজেশ। ওই মহিলার আগে থেকেই একটি বছর পনেরোর কন্যসন্তান ছিল। নতুন পরিবারকে নিয়ে সে ধর্মতলা লেনে একটি বাড়িতে ভাড়া থাকত। দ্বিতীয় পক্ষের স্ত্রী পরিচারিকার কাজ করতেন। সেই কারণে দিনের বেশিরভাগ সময়ে বাড়ি থাকতেন না। অভিযোগ, এই সুযোগেই সৎ মেয়ের উপরে নির্যাতন শুরু করে সে। গত প্রায় একবছর ধরে নাবালিকা ওই মেয়েটিকে ধর্ষণের জেরে সে গর্ভবতী হয়ে পড়ে। যদিও মেয়েটির মা স্বামীর বিরুদ্ধে অভিযোগ করলেও তাঁর ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন উঠছে। নাবালিকা না হয় ভয়ে মুখ খোলেনি বলে দাবি করেছে। কিন্তু, এই দীর্ঘ সময় মায়ের মুখ না খোলা নিয়েও প্রশ্ন উঠছে।