আবেগের বশে কোনও কাজ না করাই ভালো। দাম্পত্য জীবনে বনিবনার অভাবে সংসারে অশান্তি বাড়বে। কর্মে ... বিশদ
বীরপাড়া ট্রাক ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের সম্পাদক উৎপল কুমার রায় বলেন, ভুটানের গোমটু থেকে বীরপাড়ায় ডলোমাইট আনার সময় লংকা রোডের তিন জায়গায় পুলিস প্রত্যেক ট্রাক থেকে ট্রিপ প্রতি ১২৫ টাকা করে নিচ্ছে। কখনও কখনও প্রতি ট্রিপে না নিয়ে একবারে চার ট্রিপের ৫০০ টাকা করে দিতে হচ্ছে পুলিসকে। কেন ও কীসের জন্য এই টাকা নেওয়া হচ্ছে তার কারণ জানতে চাইলে পুলিস কিছুই বলতে চাইছে না। পুলিস চালকদের কোনও বৈধ রশিদও দিচ্ছে না। এভাবে পুলিস টাকা নিতে পারে না। কেন টাকা নেওয়া হচ্ছে পুলিসকে তা বলতেই হবে। অবিলম্বে পুলিস এই অবৈধ টাকা নেওয়া বন্ধ না করলে আরও বড় আন্দোলন হবে।
বীরপাড়া থানার ওসি প্রেমা ওয়াংদি ভুটিয়া বলেন, বেআইনিভাবে কখনই ডলোমাইট বোঝাই ট্রাক থেকে টাকা পুলিস নেয় না। ওভারলোডিংয়ের জন্য কখনও কখনও টাকা নেওয়া হলেও তাতে ট্রাক চালকদের রশিদও দেওয়া হয়।জেলার পুলিস সুপার নগেন্দ্রনাথ ত্রিপাঠি বলেন, পুলিসের বিরুদ্ধে তোলাবাজির অভিযোগ সম্পূর্ণ মিথ্যা। বীরপাড়ার ওই রাস্তায় ডলোমাইট বোঝাই ট্রাক থেকে পুলিসের টাকা নেওয়ার সুনির্দিষ্ট অভিযোগ পেলে অবশ্যই কড়া ব্যবস্থা নেওয়া হবে। ট্রাক চালকদের স্মারকলিপি খতিয়ে দেখা হচ্ছে।