গুরুজনের স্বাস্থ্য নিয়ে চিন্তা ও মানসিক উদ্বেগ। কাজকর্মে বড় কোনও পরিবর্তন নেই। বয়স্কদের স্বাস্থ্য সমস্যা ... বিশদ
রাজ্যের বিভিন্ন জায়গায় সাইবার জালিয়াতি নিয়ে তদন্তে নামে সিআইডির সাইবার ক্রাইম শাখা। তদন্তে নেমে সিআইডির সাইবার বিশেষজ্ঞরা জানতে পারেন, বিভিন্ন জায়গা থেকে ভুয়ো সিম সংগ্রহ করে তা জালিয়াতির কাজে ব্যবহার করা হচ্ছে। অন্যের নামে সিম সংগ্রহ করছে জালিয়াতরা। তাতে বিভিন্ন বেসরকারি মোবাইল সংস্থার এজেন্টরা সাহায্য করছে। জাল সিম জেনারেট করতে সাহায্য করছে পয়েন্ট অব সেলের এজেন্টরা। তারাই সিম অ্যাক্টিভেট করে জালিয়াতদের দিচ্ছে। বিষয়টি সামনে আসার পর সিআইডির গোয়েন্দারা জেলার এসপিদের বিষয়টি নিয়ে ব্যবস্থা নিতে চিঠি দেন। সিআইডির সাইবার ক্রাইম বিভাগ থেকে চিঠি পাওয়ার পর পূর্ব বর্ধমানের পুলিস সুপার সাইবার থানাকে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য নির্দেশ দেন। সেইমতো সাইবার থানা পূর্বস্থলীর পারুলিয়া বাজারের একটি বেসরকারি মোবাইল সংস্থার ওয়ান পয়েন্ট অব সেল এজেন্টের বিরুদ্ধে মামলা রুজু করে তদন্তে নামে। সাইবার থানা জানতে পারে, ২২টি জাল সিম সেখান থেকে প্রতারকদের কাছে ছড়িয়ে পড়েছে। সেগুলি ব্যবহার করে দেশের বিভিন্ন জায়গায় প্রতারণা চালিয়েছে সাইবার জালিয়াতরা। সাইবার থানা সেসব ভুয়ো সিমের বিষয়ে বিশদে তথ্য সংগ্রহ করে। ভুয়ো সিম বিলিতে শঙ্কর সহ দু’জনের নাম জানতে পারে সাইবার থানা। সাইবার থানা সিম ব্যবহারকারীদের সম্পর্কে বিশদে জানতে ন্যাশনাল সাইবার ক্রাইম রিপোর্টিং পোর্টাল থেকেই তথ্য সংগ্রহ করে। তা থেকে জানা যায়, দেশের বিভিন্ন জায়গায় হওয়া ১৭টি সাইবার জালিয়াতির ঘটনায় সিমগুলি ব্যবহার করা হয়েছে।