প্রেম-প্রণয়ে কিছু নতুনত্ব থাকবে যা বিশেষভাবে মনকে নাড়া দেবে। কোনও কিছু অতিরিক্ত আশা না করাই ... বিশদ
পুলিস ও স্থানীয় সুত্রে জানা গিয়েছে, খেজুরবেদিয়া গ্রামের বাসিন্দা মাধববাবুরা চারভাই। মাধববাবুই ছোট। তিনি তাঁর স্ত্রীকে নিয়ে কর্মসূত্রে হুগলি জেলার চুঁচুড়ায় থাকতেন। বড় দাদা হারাধন সিংহ, সেজ দাদা ধনঞ্জয় সিংহ যথাক্রমে দিল্লি ও রানিগঞ্জে কাজ করতেন। গ্রামের বাড়িতে মাধববাবুর মা, মানসিক রোগী মেজ দাদা ও তাঁর স্ত্রী থাকতেন। লকডাউনে কাজ হারিয়ে তিন ভাই গ্রামে ফিরে আসেন। কিছুদিন পর সম্পত্তি নিয়ে মাধববাবুর সঙ্গে বড় এবং সেজ ভাইয়ের অশান্তি শুরু হয়। গ্রামের মানুষের মধ্যস্থতায় তা সাময়িক মিটেও যায়। বুধবার রাতে ফের বড় ও সেজ ভাইয়ের সঙ্গে মাধববাবুর চরম অশান্তি শুরু হয়। এদিন সকালে স্থানীয় বাসিন্দারা মাধববাবুকে বাড়ির মধ্যে রক্তাক্ত অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখেন। স্থানীয় এক বাসিন্দা বলেন, মাধবের মাথায়, ঘাড়ে ও হাতে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কোপানোর চিহ্ন ছিল। সঙ্গে সঙ্গে থানায় খবর দেওয়া হয়। প্রাথমিকভাবে পুলিসের অনুমান, জমি জায়গা নিয়ে অশান্তির জেরেই তাঁকে খুন করা হয়েছে। তবে অন্য কোনও কারণ রয়েছে কি না, তাও খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
দ্বারকেশ্বরে তলিয়ে যাওয়া পাত্রসায়রের যুবকের দেহ উদ্ধার: পাত্রসায়রের কড়ারবনি ঘাটে দ্বারকেশ্বরে তলিয়ে যাওয়া যুবকের মৃতদেহ বৃহস্পতিবার সকালে ইন্দাসের ভাবাপুর থেকে উদ্ধার হয়েছে। পুলিস জানিয়েছে, ঘটনাস্থল থেকে প্রায় ১৫ কিলোমিটার দূরে তাঁর মৃতদেহ উদ্ধার হয়েছে। মৃতদেহটি ময়নাতদন্তে পাঠানো হয়েছে। উল্লেখ্য, বুধবার সকালে বাবার সঙ্গে দ্বারকেশ্বরে মাছ ধরতে গিয়েছিলেন পাত্রসায়রের নান্দুড় গ্রামের যুবক জয়ন্ত ধাড়া(২২)। হঠাৎ পা হড়কে তিনি খাদে পড়ে যান। দিনভর বিপর্যয় মোকাবিলা দপ্তরের কর্মীরা বোট নিয়ে নদে তল্লাশি চালালেও তাঁর খোঁজ পাওয়া যায়নি। বৃহস্পতিবার সকালে ভাবাপুরে তাঁর মৃতদেহ ভাসতে দেখেন স্থানীয় বাসিন্দারা। ঘটনায় এলাকায় শোকের ছায়া নেমে আসে।