আবেগের বশে কোনও কাজ না করাই ভালো। দাম্পত্য জীবনে বনিবনার অভাবে সংসারে অশান্তি বাড়বে। কর্মে ... বিশদ
আচার্য জগদীশচন্দ্র বসু কলেজ, সরশুনা কলেজ কিংবা বাসন্তদেবী কলেজ এই দ্বিতীয় দফার ভর্তিতে উপকৃত হয়েছে। যেমন বাসন্তীদেবী কলেজের অধ্যক্ষা বলেন, দ্বিতীয় দফায় আমাদের ভালোই ফর্ম জমা পড়েছে। অন্তত ১০০টি আবেদন পড়েছে। প্রথম দফায় আমাদের ৬০ শতাংশ আসন ভরে গিয়েছিল। এবার আশা করছি, সেই হার আরও কিছুটা বাড়বে। অন্যদিকে, আচার্য জগদীশচন্দ্র বসু কলেজের অধ্যক্ষ বলেন, আমাদের আসন প্রায় সবই ভরে গিয়েছে। দ্বিতীয় দফায় পোর্টাল খোলার কারণে ভর্তির হার বেড়েছে। সুযোগ থাকলে, আরও পড়ুয়া ভর্তি নেওয়া যেত। দেশবন্ধু কলেজ ফর গার্লস কর্তৃপক্ষ দাবি করেছে, তাদের কলেজেও আবেদন বেড়েছে।
সরশুনা কলেজের অধ্যক্ষ শুভঙ্কর ত্রিপাঠি জানিয়েছেন, তাঁদের কলেজে ১৭৬৩টি আসনের মধ্যে ভর্তি হয়েছেন ১৪৮৬ জন। দ্বিতীয়বার পোর্টাল খোলার কারণে আমাদের ভর্তির সংখ্যা কিছুটা বেড়েছে। তবে এতে মিশ্র সাড়া মিলেছে বলে দাবি সিটি কলেজের অধ্যক্ষের। তাঁর মতে, খুব বেশি আবেদন আসেনি। একই দাবি বিবেকানন্দ কলেজ কর্তৃপক্ষেরও। তবে ভর্তির হার ভালো হলেও, চূড়ান্ত ছবি মিলবে পড়ুয়াদের নথি যাচাই প্রক্রিয়ার পরই। ইতিমধ্যে কিছু কিছু কলেজে ক্লাস শুরু হয়েছে। চলছে নথি যাচাইয়ের কাজ। তবে তার মধ্যেই কিছু কিছু জায়গায় পড়ুয়ারা একটি কলেজ ছেড়ে তাঁদের পছন্দের কলেজে চলে যেতে শুরু করেছেন। যেমন সরশুনা কলেজের ১০০ জনের মতো ছেড়ে দিয়েছেন। আচার্য জগদীশচন্দ্র কলেজেও নথি যাচাইয়ের প্রক্রিয়া শুরু হতেই ৩০ জনের মতো ছেড়ে দিয়েছেন।
জয়পুরিয়া কলেজের অধ্যক্ষ অশোক মুখোপাধ্যায় বলেন, আমাদের এবার ৭০-৮০ শতাংশ আসন ভরে গিয়েছে। তবে আজ, বুধবার নথি যাচাইয়ের কাজ শুরু হবে। তাতে শেষ পর্যন্ত কতজন থেকে যাবেন, তা বুঝতে পারছি না। তবে কিছু হলেও তো কমবে। বিবেকানন্দ কলেজ ফর উইমেন অবশ্য তাদের ভেরিফিকেশন প্রক্রিয়া শেষ করে ক্লাস শুরু করে দিয়েছে। কিন্তু খুব বেশি ছাত্রী ছেড়ে যাননি বলে শিক্ষকরা জানিয়েছেন।