প্রেম-প্রণয়ে কিছু নতুনত্ব থাকবে যা বিশেষভাবে মনকে নাড়া দেবে। কোনও কিছু অতিরিক্ত আশা না করাই ... বিশদ
পঞ্চায়েত সমিতির পূর্ত কর্মাধ্যক্ষ অলোক আচার্য বলেন, এই টাকায় রাস্তা, পানীয় জল, পথবাতি ও কালভার্ট নির্মাণের পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। ১৪টি পঞ্চায়েত এলাকা থেকেই উন্নয়নের প্রস্তাব নেওয়া হয়েছে। প্রায় তিন কোটি টাকার পরিকল্পনা পাঠানো হয়েছে। তিনি বলেন, ৩১ জন পঞ্চায়েত সমিতির সদস্য ও ন’জন কর্মাধ্যক্ষ নিজের নিজের এলাকার পঞ্চায়েত প্রধানের সঙ্গে আলোচনা করে প্রস্তাব জমা দিয়েছেন। সদস্যদের তিন-পাঁচ লক্ষ ও কর্মাধ্যক্ষদের আট-দশ লক্ষ টাকার প্রস্তাব জমা দিতে বলা হয়েছিল। যে ৭০ লক্ষ ৬৬ হাজার টাকা এসে গিয়েছে, সেই টাকায় উন্নয়নের কাজ দ্রুত শুরু করা হবে।
তিনি বলেন, প্রতিটি পঞ্চায়েত এলাকাতেই ঢালাই রাস্তা করার জন্য প্রস্তাব জমা পড়েছে। আমরা আর মাটি মোরামের রাস্তা করতে চাইছি না। বিভিন্ন জায়গায় ২০টি হাইমাস্ট লাইট লাগানো হবে। ৩৫টি গভীর নলকূপ বসিয়ে পাইপ লাইনের মাধ্যমে পানীয় জল সরবরাহের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এছাড়াও এক এলাকার সঙ্গে অপর এলাকার যোগাযোগ স্থাপনের জন্য ১৩টি জায়গায় কালভার্ট তৈরি করা হবে। বিডিও অফিসের প্রবেশপথে একটা সুন্দর গেট তৈরির প্রস্তাবও নেওয়া হয়েছে। একটি পার্কও করা হবে। যেসব প্রস্তাব নেওয়া হয়েছে, তা রূপায়িত হয়ে গেলে ডেবরা সুন্দরভাবে সেজে উঠবে।
কর্মাধ্যক্ষ প্রদীপ কর বলেন, বালিচকে ডেবরা থানায় বাসিন্দাদের নানা কাজে আসতে হয়। রাতে সেখানে পর্যাপ্ত অলো না থাকায় বাসিন্দাদের সমস্যায় পড়তে হয়। তাই থানার সামনে ও বালিচক বাজারে হাইমাস্ট লাইট লাগানোর প্রস্তাব দিয়েছি। এলাকায় একটি প্রস্তাবিত পার্কে গভীর নলকূপ বসিয়ে পাইপ লাইনে জল সরবরাহের প্রস্তাবও দেওয়া হয়েছে। তিনি বলেন, সারা ব্লকে প্রায় ১০০টি ঢালাই রাস্তা হচ্ছে। ফলে বর্ষার সময় আর জলকাদা মাড়িয়ে বাসিন্দাদের যাতায়াত করতে হবে না।