গুরুজনের স্বাস্থ্য নিয়ে চিন্তা ও মানসিক উদ্বেগ। কাজকর্মে বড় কোনও পরিবর্তন নেই। বয়স্কদের স্বাস্থ্য সমস্যা ... বিশদ
বিসিডিএ’র কোচবিহার জেলা সম্পাদক সৌমেন চক্রবর্তী বলেন, শহরের ওষুধের দোকান সংলগ্ন চিকিৎসকদের চেম্বারে পুরসভার পক্ষ থেকে কর বসানো হয়েছে। আমাদের অস্ত্বিত্ব বিপন্ন। আমরা নাগরিক সভা করব। পুরসভার চেয়ারম্যান রবীন্দ্রনাথ ঘোষ বলেন, ওষুধের দোকানে সরকারি চিকিৎসক বসানো বেআইনি। তাঁরা হাসপাতালে থাকবেন। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় হাসপাতালে বিনা পয়সায় চিকিৎসার ব্যবস্থা করেছেন। স্বাস্থ্যসাথী কার্ডের ব্যবস্থা করেছেন। মুখ্যমন্ত্রীর উদ্দেশ্য বিনা পয়সায় চিকিৎসা পরিষেবা দেওয়া। ওষুধের ব্যবসায়ীরা সেই বিষয়ে সহযোগিতা করুন। বিনা অনুমোদনে এক একটি দোকানে ১৪-১৫ জন চিকিৎসক বসানো হচ্ছে। অনেক ক্ষেত্রে ট্রেড লাইসেন্স পর্যন্ত নেই। যাঁরা ওষুধের ব্যবসা করছেন তাঁরা ওষুধের ব্যবসাটাই করুন। নাগরিকদের সচেতন হতে হবে। আমিও নাগরিক কনভেশন ডাকব। আমাকে ডাকলে আমিও যাব। তাঁরা ওষুধের দোকানে সরকারি চিকিৎসক বসানোর জন্য সরকারের কাছ থেকে অনুমতি নিন। রাজ্য সরকার যদি অনুমোদন দেয় তাহলে আমাদের কোনও আপত্তি নেই। চিকিৎসকরা যদি নিজেরা চেম্বার করে সেখানে রোগী দেখেন তাতে আমাদের কোনও আপত্তি নেই।