আবেগের বশে কোনও কাজ না করাই ভালো। দাম্পত্য জীবনে বনিবনার অভাবে সংসারে অশান্তি বাড়বে। কর্মে ... বিশদ
সেক্ষেত্রে স্যালো ব্যবহার করে পুকুর বা ভেড়িতে ভূগর্ভস্থ জল দিতে হবে। পুকুরের চারদিকে কোনওরকম গাছ লাগানো চলবে না। রোদে মোড়া পুকুর বা ভেড়ি তৈরি করতে হবে। এই ধরনের পুকুরে প্রথমে ২১ দিনের বাচ্চা কালো তেলাপিয়া মাছ বিঘা প্রতি জলাশয়ে ১৫ কেজি ছাড়তে হবে। এর পর ২১ দিন বাদে ওই পুকুরে ৭ থেকে ৮ ইঞ্চি সাইজের বিঘা প্রতি ১৫০ পিস চিতল মাছ ছাড়তে হবে। প্রাথমিকভাবে ছোট চিতলের পোনাগুলি তেলাপিয়া মাছের বাচ্চা খেয়ে বড় হবে। এটাই প্রযুক্তি। তেলাপিয়া মাছ ছাড়ার পর দিন থেকেই সর্ষের খোল ও চালের গুঁড়ো সমপরিমাণে মিশিয়ে মাছের সংখ্যা ও সাইজ অনুযায়ী প্রতিদিন খাবার হিসেবে দিতে হবে। পরবর্তী সময়ে এই খাবার দুই ধরনের মাছই খাবে। খাবারের পরিমাণ প্রতিদিন একটু একটু করে বাড়বে। অনিন্দবাবু বলেন, উত্তর ২৪ পরগনার হাবড়া ১ ও ২ ব্লকে বহু মাছচাষি তাঁদের কৃষি বিজ্ঞান কেন্দ্রে এসে ট্রেনিং নিয়ে এই যৌথ চিতল ও তেলাপিয়া মাছ চাষ করছেন। তাঁরা জানিয়েছেন, তাঁরা ৪ কেজি সাইজের সব চিতল মাছ বিক্রি করবেন না। কিছু চিতল মাছ অন্য পুকুরে নিয়ে গিয়ে তা থেকে বাচ্চা তৈরি করবেন। এতে চিতলের পোনা কিনতে তাঁদের গঙ্গার পাড়ে ঘুরে বেড়াতে হবে না।