কারও কাছ থেকে কোনও দামি উপহার লাভ হতে পারে। অকারণ বিবাদ বিতর্ক এড়িয়ে চলুন। স্বাস্থ্য ... বিশদ
ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে বৃহস্পতিবার শুরু হচ্ছে ওয়ান ডে সিরিজ, যা চিহ্নিত হচ্ছে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির প্রস্তুতি হিসেবে। গিল অবশ্য সেভাবে দেখতে চাইছেন না। তাঁর কথায়, ‘আমরা একটা দুর্দান্ত দলের বিরুদ্ধে খেলতে চলেছি। কোনওভাবেই এই সিরিজকে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির প্রস্তুতি হিসেবে ভাবছি না। এটা আমাদের কাছে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ সিরিজ। তাই আর পাঁচটা সিরিজের মতো এটাও দাপটে জিততে চাই।’ অধিনায়ক রোহিত শর্মার ফর্ম নিয়ে অবশ্য চর্চা চলছে ক্রিকেট মহলে। দীর্ঘদিন ধরেই রানের মধ্যে তিনি নেই। এই প্রসঙ্গে গিল বলেন, ‘গত দেড় বছরে একদিনের ম্যাচে রোহিত ভাই যেভাবে ব্যাট করেছে, তা খেলার গতিপথ নির্ধারণ করে দিয়েছে। শুরু থেকেই চাপে ফেলেছে বিপক্ষকে। ফলে সহজ হয়েছে নন-স্ট্রাইকার ও পরবর্তী ব্যাটসম্যানদের কাজ।’
টিম ইন্ডিয়া হালফিল তোপের মুখে রয়েছে। ঘরের মাঠে টেস্ট সিরিজে নিউজিল্যান্ডের কাছে ০-৩ হোয়াইটওয়াশের লজ্জা এখনও টাটকা। অস্ট্রেলিয়ায় পাঁচ টেস্টের বর্ডার-গাভাসকর ট্রফিও ১-৩ ব্যবধানে হেরে ফিরেছে দল। গিল বলেছেন, ‘এটা ঠিক যে, আমরা প্রত্যাশা অনুসারে খেলতে পারিনি ডনের দেশে। তবে খুব খারাপও খেলিনি। পঞ্চম টেস্টের শেষ দিন দুর্ভাগ্যজনকভাবে বল করতে পারেনি বুমরাহ। না হলে হয়ত আমরাই সিডনি টেস্ট জিততাম। সিরিজটাও তখন ২-২ ড্র হতো। তখন এত সমালোচনা হতো না। তাই দু-একটা সিরিজের ফল দিয়ে আমাদের বিচার করা ঠিক নয়। এর আগে আমরা টি-২০ বিশ্বকাপ জিতেছি। ওডিআই বিশ্বকাপের ফাইনালেও উঠেছি।’
ঘরোয়া ক্রিকেটে দুরন্ত ধারাবাহিকতা সত্ত্বেও ওডিআই দলে নেই করুণ নায়ার। নির্বাচকদের সিদ্ধান্তকে সমর্থন জানিয়ে গিলের মন্তব্য, ‘করুণ নিঃসন্দেহে বিজয় হাজারে ট্রফিতে খুব ভালো খেলেছে। তবে তার মানে এই নয় যে, স্কোয়াডে থাকা ক্রিকেটারদের এখনই বাদ দিতে হবে। ওরাও পারফরম্যান্সের কারণে এই জায়গায় এসেছে। ওডিআই বিশ্বকাপে আমরা শুধু একটা ম্যাচই হেরেছিলাম। তাছাড়া দলে বেশি পরিবর্তন করলে ক্রিকেটারদের আত্মবিশ্বাস নড়ে যায়।’