কারও কাছ থেকে কোনও দামি উপহার লাভ হতে পারে। অকারণ বিবাদ বিতর্ক এড়িয়ে চলুন। স্বাস্থ্য ... বিশদ
গম্ভীরকে মুগ্ধ করছে খেলোয়াড়দের সেরাটা উজাড় করে দেওয়ার সংকল্প। তিনি বলেছেন, ‘আমরা সঠিক রাস্তাতেই রয়েছি। বড় প্রতিযোগিতাগুলিতেও এভাবে খেলব। কোনও কিছু হারানোর ভয় নেই আমাদের। এই টি-২০ দল দাঁড়িয়ে রয়েছে নির্ভীক মানসিকতা ও স্বার্থশূন্য মনোভাবের উপর।’ বাঁ-হাতি ওপেনার অভিষেক শর্মার আগ্রাসনের প্রশংসায় উচ্ছ্বসিত গম্ভীর। তাঁর কথায়, ‘অভিষেকের মতো ক্রিকেটারদের পাশে দাঁড়াতে হবে। এদের জন্য ধৈর্য ধরা দরকার। ঘণ্টায় ১৪০-১৫০ কিমি গতিতে বল করা পেসারদের বিরুদ্ধে এর চেয়ে ভালো সেঞ্চুরি আমি দেখিনি।’ পাশাপাশি মিস্ট্রি স্পিনার বরুণ চক্রবর্তীকে নিয়েও উচ্ছ্বসিত গম্ভীর। তাঁর মন্তব্য, ‘আইপিএল থেকে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে দারুণভাবে মানিয়ে নিয়েছে ও। ইংল্যান্ড দুর্দান্ত দল। তাই তাদের বিরুদ্ধে বরুণের পারফরম্যান্সের তাৎপর্যই আলাদা। পিচও ছিল পুরোপুরি ব্যাটিং সহায়ক। আর সেখানেই বরুণ অসাধারণ বল করেছে। তারিফ করতেই হবে ওর।’ উল্লেখ্য, ৯.৮৫ গড়ে সদ্যসমাপ্ত সিরিজে ১৪টি উইকেট নিয়েছেন বরুণ। ওভারপ্রতি রান দিয়েছেন ৭.৬৬।
টি-২০ সিরিজের পর সামনে এবার একদিনের সিরিজ। বৃহস্পতিবার প্রথম ম্যাচ। তার জন্য অধিনায়ক রোহিত শর্মা, বিরাট কোহলিরা পৌঁছে গিয়েছেন নাগপুরে। টি-২০ স্কোয়াডে থাকা যে ক্রিকেটাররা একদিনের সিরিজে খেলবেন তাঁরাও চলে এসেছেন। বর্ডার-গাভাসকর ট্রফিতে ব্যর্থতার পর শিবিরে বিভাজনের তত্ত্ব মাথাচাড়া দিয়েছিল। দলের মধ্যে অশান্তি নিয়েও মুচমুচে চর্চা শুরু হয়েছিল। তবে সেসব এখন অতীত। ইংল্যান্ডকে টি-২০ সিরিজে দুরমুশ করে ভারতীয় শিবির এখন উজ্জীবিত। গম্ভীরের সাফ কথা, ‘জিততে থাকলে সবকিছুই ভালো লাগে। হারলে ঠিক উল্টো হয়। ১৪০-১৫০ কোটি ভারতবাসীর প্রতিনিধিত্ব করার চাপ সম্পর্কে ক্রিকেটাররা ওয়াকিবহাল।’