কারও কাছ থেকে কোনও দামি উপহার লাভ হতে পারে। অকারণ বিবাদ বিতর্ক এড়িয়ে চলুন। স্বাস্থ্য ... বিশদ
হরিয়ানার কাছে হারের পর গ্রুপ ই’তে চতুর্থ স্থানে রয়েছে বাংলা (৬ ম্যাচে ১৪ পয়েন্ট)। এখন পরের ম্যাচে পাঞ্জাবকে হারানোর পাশাপাশি তীর্থের কাকের মতো বাকিদের ফলের দিকেও তাকিয়ে থাকতে হবে তাদের। অর্থাত্, কোনও অলৌকিক ঘটনাই লক্ষ্মীরতন শুক্লার দলকে পরের রাউন্ডে নিয়ে যেতে পারে। তবে সেই আশা না করাই ভালো। হরিয়ানার বিরুদ্ধে গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে বঙ্গ ব্যাটারদের এমন অসহায় আত্মসমর্পণ সত্যিই লজ্জার। প্রথম ইনিংসে প্রতিপক্ষের ১৫৭ রানের জবাবে ১২৫ রানেই গুটিয়ে যান সুদীপ ঘরামিরা। কল্যাণীর উইকেটে ঘাস থাকলেও জুজু ছিল না। দ্বিতীয় ইনিংসে তা চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিলেন হরিয়ানার হিমাংশু রানা (৭২) ও নিশান্ত সান্ধু (৮০)। এই দু’জনের ব্যাটে ভর করে ৩৩৬ তোলে সফরকারী দল। জয়ের জন্য বাংলার সামনে লক্ষ্য ছিল ৩৬৯ রানের। জবাবে একশোর গণ্ডিও টপকাতে পারল না হোম টিম। অংশুল, অনুজদের বোলিংয়ের সামনে চোখে সরষে ফুল দেখলেন অভিষেক পোড়েল (০), সুদীপ ঘরামি (০), অনুষ্টুপ মজুমদার (৩), ঋত্বিক চ্যাটার্জিরা (৩)। বলার মতো রান কেবল ১৫ বছর বয়সি ঋত্বিক চ্যাটার্জি (২১) ও ঋদ্ধিমান সাহার (অপরাজিত ২৫)। আর লজ্জার হারের পর কোচ লক্ষ্মীরতন শুক্লার মন্তব্য, ‘মাঠ ভিজে থাকায় বিহার ম্যাচ ভেস্তে গিয়েছিল। ওই ম্যাচ থেকে পুরো পয়েন্ট পেতে পারতাম। এছাড়া আম্পায়ারের কিছু সিদ্ধান্তও আমাদের বিপক্ষে গিয়েছে।’ শুধু বিহার ম্যাচের দোহাই দিয়ে ব্যর্থতা ঢাকার প্রয়াস যেন শাক দিয়ে মাছ ঢাকার চেষ্টা!