মানসিক উত্তেজনার বশে ঘরে বাইরে বিবাদে জড়িয়ে অপদস্থ হতে পারেন। হস্তশিল্পীদের পক্ষে দিনটি শুভ। মনে ... বিশদ
তবে এর জন্য দায়ী টিম ম্যানেজমেন্ট। অস্ট্রেলিয়া সফরে কার্যত ভারতীয় বোলিংয়ের সিংহভাগ দায়িত্ব বুমরাহকেই বহন করতে হয়েছে। পাঁচ টেস্টে ১৫১.২ ওভার হাত ঘুরিয়েছেন তিনি। ৩২টি উইকেট নিয়ে হয়েছেন সিরিজের সেরাও। কিন্তু অতিরিক্ত চাপ নেওয়ায় বুমরাহর পিঠের পুরনো ব্যথা মাথাচাড়া দেয়। এই চোট নতুন নয়। বহুদিন ধরেই তিনি ভুগছেন। তাই পুরো ফিট হয়ে মাঠে নামতে বুমবুমের কতদিন সময় লাগবে, তা আন্দাজ করা কঠিন। সেজন্যই ‘প্ল্যান বি’ তৈরি রাখছে জাতীয় নির্বাচক মণ্ডলী। আইসিসি’র নিয়ম অনুযায়ী, ১২ জানুয়ারির মধ্যে স্কোয়াড ঘোষণা করার কথা। বুমরাহর জন্য অতিরিক্ত কয়েকদিন সময় চেয়েছে বিসিসিআই। আইসিসি তা মঞ্জুর করলে ভালো। তবে সুযোগ রয়েছে রিজার্ভ তালিকায় বুমরাহকে রেখে পরে মূল স্কোয়াডে অন্তর্ভুক্ত করার। শেষ পর্যন্ত এই পথেই হয়তো হাঁটতে চাইবেন আগরকর অ্যান্ড কোম্পানি। বুমরাহকে নিয়ে অনিশ্চয়তার মেঘ সঞ্চারিত হওয়ায় মহম্মদ সামির কপাল খুলেছে। অনেকেই ভারতের বর্ষীয়ান পেসারের টি-২০ স্কোয়াডে কামব্যাকে কিছুটা বিস্মিত। তবে এর পিছনে নির্বাচকদের অন্য অঙ্ক রয়েছে। বুমরাহ যদি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির প্রথম দিকের ম্যাচগুলিতে খেলতে না পারেন, তাহলে অনভিজ্ঞতা চাপে ফেলবে ভারতের পেসারদের। মহম্মদ সিরাজও ফর্মে নেই। তাই সামির মতো সিনিয়রকে দলের সঙ্গে জুড়ে দেওয়ার পরিকল্পনা চলছে। কিন্তু তিনি যেহেতু ওয়ান ডে বিশ্বকাপের পর আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলেননি, তাই তাঁকে দেখে নেওয়া জরুরি। সেই কারণেই তড়িঘড়ি ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে টি-২০ সিরিজে নামানো হচ্ছে সামিকে। এখন দেখার, পুরানে চাল ভাতে বাড়ে কিনা!