বিজ্ঞান গবেষণা ও ব্যবসায় আজকের দিনটি শুভ। বেকাররা চাকরি প্রাপ্তির সুখবর পেতে পারেন। ... বিশদ
সামির ফিট হয়ে ওঠা শুধু বাংলার শিবিরে উচ্ছ্বাস বয়ে আনেনি, ভারতীয় টিম ম্যানেজমেন্টকেও স্বস্তি দিয়েছে। প্রায় ৩৫৯ দিন পর প্রতিযোগিতামূলক ম্যাচ খেলতে দেখা যাবে ভারতীয় পেসারটিকে। ২০২৩ সালে ঘরের মাঠে ওয়ান ডে বিশ্বকাপের ফাইনালে শেষবার দেশের জার্সিতে দেখা গিয়েছিল সামিকে। শোনা যায়, চোট লুকিয়ে তিনি খেলেছিলেন। তাতে হিতে বিপরীত হয়। গোড়ালির ব্যথায় কাবু হয়ে অস্ত্রোপচার করাতে বাধ্য হন। রিহ্যাবে ভালোই সাড়া দিচ্ছিলেন। কলকাতায় এক অনুষ্ঠানে এসে বলেছিলেন, তিনি বাংলার হয়ে রনজি ট্রফির প্রথম দু’টি ম্যাচ খেলতে চান। কিন্তু হঠাৎ করে হাঁটুর সমস্যা তাঁর প্রত্যাবর্তনের পথ কঠিন করে দেয়। সামি ফের এনসিএ’তে রিহ্যাব শুরু করেন। তাই নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে ঘরের মাঠে টেস্ট সিরিজে খেলতে পারেননি। অস্ট্রেলিয়া সফরে ভারতীয় দল থেকে বাদ পড়েন। তবে নির্বাচকরা জানিয়েছিলেন, সামি দ্রুত ফিট হয়ে উঠলে সফরের মাঝ পথে তারকা পেসারকে অস্ট্রেলিয়ায় পাঠানো হবে। তাই সব কিছু নির্ভর করছে বাংলার জার্সিতে রনজিতে কেমন তিনি পারফর্ম করেন, তার উপর।
ডনের দেশে পাঁচটি টেস্ট খেলবে টিম ইন্ডিয়া। প্রথম ম্যাচ পারথে শুরু ২২ নভেম্বর। এই ম্যাচে সামির খেলার কোনও সম্ভাবনা নেই। কারণ, তিনি রনজির পাশাপাশি ২৩ নভেম্বর শুরু হতে চলা সৈয়দ মুস্তাক আলি টি-২০ টুর্নামেন্টেও অংশ নিতে পারেন। আইপিএল নিলামের আগে সংক্ষিপ্ত ফরম্যাটে ঝড় তুলতে চান স্পিডস্টার। কারণ, নিলামে না হলে চড়া দর পাওয়া যাবে না। তবে সামি ফিট হয়ে ওঠায় কোচ গম্ভীর ও ক্যাপ্টেন রোহিতের সুবিধা হবে দল সাজাতে। অস্ট্রেলিয়ায় বাউন্স ভরা পিচে সামির মতো অভিজ্ঞ পেসার থাকলে বুমরাহ অনেক চাপমুক্ত থাকবেন।