প্রেম-প্রণয়ে কিছু নতুনত্ব থাকবে যা বিশেষভাবে মনকে নাড়া দেবে। কোনও কিছু অতিরিক্ত আশা না করাই ... বিশদ
একটি ওয়েবসাইটে গোতি বলেছেন,‘সিএসকে’র অধিনায়ক ধোনি মোটেই সামনে থেকে দলকে নেতৃত্ব দিচ্ছে না। মঙ্গলবার প্রথমে ব্যাট করে রাজস্থান ২১৬ রান তুলেছিল। মাঠ ছোট হলেও টার্গেট ছিল বড়। কিন্তু ধোনি ব্যাট করতে এল সেই সাত নম্বরে। ওর আগে পাঠাল অনভিজ্ঞ ঋতুরাজ গায়কোয়াড, ছন্দে না থাকা কেদার যাদব ও স্যাম কুরানকে। এই সিদ্ধান্তের কোনও যৌক্তিকতা নেই। কিন্তু ধোনি বলে সবাই চুপ করে রয়েছে। মুখ খোলার সাহস দেখাচ্ছে না। যা দেখে আমার আরও খারাপ লাগছে।’
গম্ভীরের আরও বক্তব্য,‘ধোনির চার কিংবা পাঁচ নম্বরে নামা উচিত ছিল। তখন ডু’প্লেসিও উইকেটে সেট হয়ে গিয়েছে। ও নামলে রাজস্থান রয়্যালসের উপর চাপ অবশ্যই বাড়ত। সাত নম্বরে ধোনি যখন ক্রিজে এল তখন জেতার জন্য চেন্নাইয়ের প্রয়োজন ৩৮ বলে ১০৩ রান। ফিনিশার হিসেবে অতীতে ধোনির সুনাম ছিল। সামনে থেকে ও দলকে নেতৃত্ব দিত। কিন্তু সেই ধোনিকে খুঁজে পাচ্ছি না। শেষ ওভারে তিনটি ছক্কা হাঁকালেও তা দলের কোনও কাজে লাগেনি। তাই ১৭ বলে ধোনির ২৯ রানের ইনিংসটি মূল্যহীন। দিনের শেষে এটা স্রেফ ওর ব্যক্তিগত রেকর্ড হিসেবেই গণ্য হবে।’
ভারতের প্রাক্তন বাঁ হাতি ওপেনারটি মাহির সমালোচনায় মুখর। তবে রাজস্থানের কাছে হারের পর ক্যাপ্টেন কুল পাশে পেয়েছেন সিএসকে কোচ স্টিভন ফ্লেমিংকে। নিউজিল্যান্ডের প্রাক্তন তারকাটির মন্তব্য, ‘সেরা ফর্মে ফেরার জন্য ধোনিকে আরও সময় দিতে হবে। বড় স্ট্রোক নেওয়ার ক্ষমতা এখনও ওর রয়েছে। তবে ১৪দিন কোয়ারেন্টাইনে থাকার ফলে সেভাবে ব্যাটিং অনুশীলনের সুযোগ পাইনি আমরা। এটা অজুহাত নয়, বাস্তব। ফলে শুধু ধোনি নয়, প্রত্যেককেই সময় দেওয়া প্রয়োজন। ব্যাটিং অর্ডার নিয়েও আমরা ভাবছি। বোলিংয়ের ব্যাপারেও আরও সতর্ক হতে হবে। শেষ ওভারে লুঙ্গি এনগিডি প্রচুর রান দিয়েছে।’
ম্যাচের পর ধোনি বলেছেন, ‘আমাদের বোলাররা প্রচুর নো বল করেছে। এই ব্যাপারে সতর্ক থাকলে রাজস্থান রয়্যালসকে দুশোর গণ্ডি অতিক্রম করতে পারত না।’