প্রেম-প্রণয়ে কিছু নতুনত্ব থাকবে যা বিশেষভাবে মনকে নাড়া দেবে। কোনও কিছু অতিরিক্ত আশা না করাই ... বিশদ
আরসিবি বরাবরই মাত্রাতিরিক্ত কোহলি নির্ভর ছিল। যার আঁচ পড়ত তাদের ফলাফলে। এবার প্রথম ম্যাচেই তারা বার্তা দিয়েছে টিম গেমের। আর সেই কারণেই অধিনায়ক ‘ভিকে’ বড় রান না পাওয়া সত্ত্বেও প্রতিপক্ষের সামনে কাঠিন টার্গেট রাখতে সক্ষম আরসিবি। ওপেন করতে নেমে আইপিএলে অভিষেক ম্যাচেই চমক দিয়েছেন দেবদূত পাদিক্কাল। খেলেছেন ৪২ বলে ৫৬ রানের ঝলমলে ইনিংস। দুরন্ত হাফ-সেঞ্চুরি করেছেন এবি ডি’ভিলিয়ার্সও। বৃহস্পতিবারও তাঁদের এই ছন্দ বজায় থাকলে পাঞ্জাবের বোলারদের কপাল পুড়বে। পাশাপাশি প্রথম ম্যাচের ব্যর্থতা ঝেড়ে মরু শহরে ঝড় তুলতে মরিয়া থাকবেন কোহলি এবং অ্যারন ফিনচ। আরসিবি’র বোলিং আক্রমণেও এবার দারুণ ভারসাম্য রয়েছে। পেস ও স্পিন বিভাগকে সামনে থেকে পথ দেখাচ্ছেন নভদীপ সাইনি ও যুজবেন্দ্র চাহাল। তবে অভিজ্ঞ জোরে বোলার উমেশ যাদব প্রচুর রান দিয়েছেন। তাঁর পরিবর্তে দলে আসতে পারেন মহম্মদ সিরাজ।
অন্যদিকে, কিংস ইলেভেন পাঞ্জাব অপেক্ষায় থাকবে অধিনায়ক লোকেশ রাহুল ও তারকা অলরাউন্ডার গ্লেন ম্যাক্সওয়েলের দ্রুত ছন্দে ফেরার। দিল্লি ক্যাপিটালসের বিরুদ্ধে রান তাড়া করতে নেমে দুই তারকাই চরম হতাশ করেছেন। তবে বাকিদের ব্যর্থতা ঢেকে পাঞ্জাবের ইনিংসকে একার কাঁধে জয়ের দোরগোড়ায় টেনে নিয়ে গিয়েছিলেন মায়াঙ্ক আগরওয়াল। কিন্তু ৬০ বলে ৮৯ রানের অনবদ্য ইনিংস খেলেও দলকে জেতাতে পারেননি তিনি। সুপার ওভারের হার মায়াঙ্ককে ট্র্যাজিক হিরো বানিয়ে দেয়। সেই হতাশা থেকেই ব্যাট হাতে বিস্ফোরণ ঘটানোর নতুন রসদ খুঁজবেন তিনি। পাঞ্জাবের সবচেয়ে বড় চিন্তা স্পিন বোলিংয়ের দুর্বলতা। দুই পেসার সামি ও কটরেল ছন্দে থালেও মিডল ওভারে প্রতিপক্ষের উপর চাপ বজায় রাখার মতো অভিজ্ঞ কোনও স্পিনার নেই তাদের।