পদার্থ ও রসায়নিক বিদ্যার অনুশীলনে বিশেষ উন্নতি।প্রায় সম্পূর্ণ কাজে বাধা আসতে পারে। বিকেল থেকে মানসিক ... বিশদ
সংবাদদাতা, রঘুনাথপুর: পথ দুর্ঘটনা রুখতে মঙ্গলবার রঘুনাথপুর মহকুমা শাসকের দপ্তর থেকে একটি ট্যাবলোর উদ্বোধন করা হয়। মূলত পথ নিরাপত্তার সচেতনতার জন্য ট্যাবলোর উদ্বোধন করা হয়। যার মাধ্যমে মহকুমা জুড়ে সপ্তাহব্যাপী পথ নিরাপত্তার সচেতনতার প্রচার করা হবে। এদিন উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে মহকুমা শাসক বিবেক পঙ্কজ, মহকুমা পুলিস আধিকারিক রোহেদ সেক, রঘুনাথপুর থানার আইসি অর্ঘ্য মণ্ডল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। পতাকা নাড়িয়ে ট্যাবলোর সূচনা করা হয়।
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, বর্তমানে রঘুনাথপুর মহকুমা জুড়ে শিল্পাঞ্চলের কাজ চলছে। যার জন্য রাজ্য সড়গুলিতে পরিবহন ও যাত্রীবাহী গাড়ির সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে। যার জন্য প্রায় সময় বিভিন্ন গাড়ি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দুর্ঘটনা ঘটছে। অভিযোগ, শুধু গাড়ির সংখ্যা বৃদ্ধি নয়, রাস্তা জুড়ে ওভারলোডের গাড়ি চলাচল, রাজ্য সড়কের দুই পাশে কারখানার ছাই ফেলে দেওয়া, ফুটপাত দখল করে দোকানপাট গড়ে তোলা ও অবৈধভাবে গাড়ি পার্কিং করে রাখার জন্য দুর্ঘটনার সংখ্যা বাড়ছে। এছাড়া গ্রামীণ সড়কগুলিতে অতিরিক্ত মাল বোঝাই গাড়ি চলাচল করছে। যার জন্য সড়কগুলি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে ও দুর্ঘটনা বাড়ছে। তাই এলাকার বাসিন্দাদের তরফ থেকে সচেতনতার বিষয়গুলি খতিয়ে দেখার জন্য আবেদন জানানো হয়েছে।
রঘুনাথপুর শহর কংগ্রেস সভাপতি তারকনাথ পরামানিক বলেন, রঘুনাথপুর শহরে পার্কিং জোন নেই। ফলে মানুষ কোথায় গাড়ি রাখবে ঠিক করতে পারেন না। বাধ্য হয়ে ফুটপাতের উপর গাড়ি রাখতে হয়। প্রায় ছয় মাসের বেশি সময় ধরে ক্ষুদিরাম চকের কাছে চৌরাস্তার মোড়ে ট্রাফিক সিগন্যালের লাইটগুলি খারাপ হয়ে পড়ে রয়েছে। সেগুলি সারানোর ব্যবস্থা নেই।
এসইউসি জেলা নেতা নবনী চক্রবর্তী বলেন, রঘুনাথপুর রাজ্য সড়কের দুই পাশে অবাধে কারখানার ছাই ফেলে দেওয়া হচ্ছে। পাশাপাশি ওভারলোডেড গাড়ি চলাচল করছে। যার জন্য দুর্ঘটনা বাড়ছে।
মহকুমা শাসক বলেন, আগামী এক সপ্তাহ ধরে পথ নিরাপত্তার বিষয়ে বিভিন্ন অনুষ্ঠানের মাধ্যমে মানুষকে সচেতন করা হবে। গত চার মাস ধরে ওভারলোডেড গাড়ি চলাচল রোধ করার জন্য একাধিকবার অভিযান চালানো হয়েছে। বর্তমানে কিছুটা হলেও ওভারলোডেড গাড়ির সংখ্যা কমানো গিয়েছে। গ্রামীন রাস্তার উপর ভারী যান চলাচলের বিষয়টিও নজরে রয়েছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, বর্তমানে রঘুনাথপুর মহকুমা জুড়ে শিল্পাঞ্চলের কাজ চলছে। যার জন্য রাজ্য সড়গুলিতে পরিবহন ও যাত্রীবাহী গাড়ির সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে। যার জন্য প্রায় সময় বিভিন্ন গাড়ি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দুর্ঘটনা ঘটছে। অভিযোগ, শুধু গাড়ির সংখ্যা বৃদ্ধি নয়, রাস্তা জুড়ে ওভারলোডের গাড়ি চলাচল, রাজ্য সড়কের দুই পাশে কারখানার ছাই ফেলে দেওয়া, ফুটপাত দখল করে দোকানপাট গড়ে তোলা ও অবৈধভাবে গাড়ি পার্কিং করে রাখার জন্য দুর্ঘটনার সংখ্যা বাড়ছে। এছাড়া গ্রামীণ সড়কগুলিতে অতিরিক্ত মাল বোঝাই গাড়ি চলাচল করছে। যার জন্য সড়কগুলি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে ও দুর্ঘটনা বাড়ছে। তাই এলাকার বাসিন্দাদের তরফ থেকে সচেতনতার বিষয়গুলি খতিয়ে দেখার জন্য আবেদন জানানো হয়েছে।
রঘুনাথপুর শহর কংগ্রেস সভাপতি তারকনাথ পরামানিক বলেন, রঘুনাথপুর শহরে পার্কিং জোন নেই। ফলে মানুষ কোথায় গাড়ি রাখবে ঠিক করতে পারেন না। বাধ্য হয়ে ফুটপাতের উপর গাড়ি রাখতে হয়। প্রায় ছয় মাসের বেশি সময় ধরে ক্ষুদিরাম চকের কাছে চৌরাস্তার মোড়ে ট্রাফিক সিগন্যালের লাইটগুলি খারাপ হয়ে পড়ে রয়েছে। সেগুলি সারানোর ব্যবস্থা নেই।
এসইউসি জেলা নেতা নবনী চক্রবর্তী বলেন, রঘুনাথপুর রাজ্য সড়কের দুই পাশে অবাধে কারখানার ছাই ফেলে দেওয়া হচ্ছে। পাশাপাশি ওভারলোডেড গাড়ি চলাচল করছে। যার জন্য দুর্ঘটনা বাড়ছে।
মহকুমা শাসক বলেন, আগামী এক সপ্তাহ ধরে পথ নিরাপত্তার বিষয়ে বিভিন্ন অনুষ্ঠানের মাধ্যমে মানুষকে সচেতন করা হবে। গত চার মাস ধরে ওভারলোডেড গাড়ি চলাচল রোধ করার জন্য একাধিকবার অভিযান চালানো হয়েছে। বর্তমানে কিছুটা হলেও ওভারলোডেড গাড়ির সংখ্যা কমানো গিয়েছে। গ্রামীন রাস্তার উপর ভারী যান চলাচলের বিষয়টিও নজরে রয়েছে।
