পদার্থ ও রসায়নিক বিদ্যার অনুশীলনে বিশেষ উন্নতি।প্রায় সম্পূর্ণ কাজে বাধা আসতে পারে। বিকেল থেকে মানসিক ... বিশদ
দীপন ঘোষাল, রানাঘাট: গঙ্গাবক্ষে নদীতে তৈরি হয়েছে একখণ্ড ব-দ্বীপ। পর্যটনের প্রসারে সবুজে মোড়া রানাঘাট সংলগ্ন সেই মঙ্গলদ্বীপ নিয়েই নানা ভাবনাচিন্তা ছিল প্রশাসনের। মাঝে রক্ষণাবেক্ষণের অভাব, অর্থ বরাদ্দ না হওয়া সহ একাধিক কারণে কাজ থমকে যায়। যদিও পুনরায় সেই লক্ষ্যে উদ্যোগী প্রশাসন। এবার মঙ্গলদ্বীপের আকর্ষণ বাড়াতে সবুজ গাছগাছালি ঘেরা অংশের মাঝে একাধিক কটেজ তৈরি করছে প্রশাসন। বেশ কয়েক লক্ষ টাকা বরাদ্দও হয়েছে।
বেশ কয়েক বছর আগে থেকেই মঙ্গলদ্বীপ জেলা পর্যটনের মানচিত্রে যোগ হয়। বর্তমানে সারা বছর ব-দ্বীপে পর্যটকের ঢল না থাকলেও শীতের মরশুমে মঙ্গলদ্বীপ নদীয়া ও সংলগ্ন জেলাগুলির একদিনের ‘ডেস্টিনেশন’ হিসেবে বেশ জনপ্রিয়। তবে একাধিক সমস্যার কারণে পরিকল্পনা থাকলেও রাত্রিযাপন এখনও সম্ভব হয়ে ওঠেনি। যদিও এবার সেই পথেই আর্থিক বরাদ্দ করল ব্লক প্রশাসন। গঙ্গার মাঝে সবুজে ঘেরা মনোরম ব-দ্বীপে তৈরি হবে সাতটি সুসজ্জিত কটেজ। সেখানেই পর্যটকদের স্বল্প ভাড়ার বিনিময়ে অরণ্যের মাঝে এক্কেবারে রাত্রিযাপনের ব্যবস্থাও। কটেজের পাশাপাশি ক্যান্টিন এবং আনুষঙ্গিক পরিকাঠামো গড়ে তোলার কাজ শুরু হয়েছে। রানাঘাট-১ ব্লকের পায়রাডাঙা পঞ্চায়েতের অন্তর্গত এই গাঙ্গেয় দ্বীপে ইতিমধ্যেই সাতটি কটেজ তৈরির কাজ শুরু হয়েছে। সব মিলিয়ে যার আনুমানিক ব্যয় হতে পারে ২৪লক্ষ টাকা। প্রতিটি কটেজ তৈরি করতে প্রায় ৩ লক্ষ ৪০ হাজার টাকা খরচ হচ্ছে। সবকিছু ঠিকঠাক চললে চলতি বছর মার্চ মাসের মধ্যেই ঠিকাদার সংস্থার তরফে কটেজগুলি হস্তান্তর করা হবে প্রশাসনকে।
প্রসঙ্গত, গঙ্গার গতিপথের মাঝে প্রাকৃতিক নিয়মে সৃষ্ট এই ব-দ্বীপের আয়তন প্রায় ৮০০বিঘা। তার মধ্যেই ১০০ বিঘা জমি কাজে লাগিয়ে একটি পর্যটনকেন্দ্র ইতিমধ্যেই গড়ে উঠেছে। যদিও বর্তমানে সেই পর্যটন পরিকাঠামো শীতকালে একদিনের ডেস্টিনেশন অথবা বনভোজনের জন্যই উপযোগী। কিন্তু এবার থাকার উপযোগী করেও গড়ে তোলার চেষ্টা চলছে। যদিও অনেক প্রতিবন্ধকতা রয়েছে। বিশেষত এখনও বিদ্যুৎ সংযোগ হয়নি। দ্বীপ হওয়ার কারণে তারবাহিত বিদ্যুৎ সেখানে পৌঁছে দেওয়া সম্ভব হয়নি। কারণ নদী পেরিয়ে তার নিয়ে যাওয়া যথেষ্ট ব্যয়বহুল। ফলে কটেজ তৈরি হলেও জেনারেটর অথবা সৌর বিদ্যুতের উপরই ভরসা করতে হবে সরকারকে। এছাড়াও মঙ্গলদ্বীপে ওয়াচ টাওয়ার, পরিস্রুত পানীয় জলের ব্যবস্থা, শৌচালয় সহ একাধিক পরিকাঠামো গড়ার কাজ চলছে। বিষয়টি নিয়ে রানাঘাট-১ বিডিও জয়দেব মণ্ডল বলেন, আমরা কটেজ তৈরির কাজ শুরু করেছি। আগামী কয়েক মাসের মধ্যেই নির্মীয়মাণ সাতটি কটেজ হস্তান্তর করবে দায়িত্বপ্রাপ্ত সংস্থা। জলবেষ্টিত দ্বীপের মাঝে অরণ্যে ঘেরা কটেজগুলিতে যাতে পর্যটকরা থাকতে পারেন, তার চেষ্টা চলছে। বেশকিছু সমস্যাও রয়েছে। সবদিক মাথায় রেখেই কাজ চলছে।
বেশ কয়েক বছর আগে থেকেই মঙ্গলদ্বীপ জেলা পর্যটনের মানচিত্রে যোগ হয়। বর্তমানে সারা বছর ব-দ্বীপে পর্যটকের ঢল না থাকলেও শীতের মরশুমে মঙ্গলদ্বীপ নদীয়া ও সংলগ্ন জেলাগুলির একদিনের ‘ডেস্টিনেশন’ হিসেবে বেশ জনপ্রিয়। তবে একাধিক সমস্যার কারণে পরিকল্পনা থাকলেও রাত্রিযাপন এখনও সম্ভব হয়ে ওঠেনি। যদিও এবার সেই পথেই আর্থিক বরাদ্দ করল ব্লক প্রশাসন। গঙ্গার মাঝে সবুজে ঘেরা মনোরম ব-দ্বীপে তৈরি হবে সাতটি সুসজ্জিত কটেজ। সেখানেই পর্যটকদের স্বল্প ভাড়ার বিনিময়ে অরণ্যের মাঝে এক্কেবারে রাত্রিযাপনের ব্যবস্থাও। কটেজের পাশাপাশি ক্যান্টিন এবং আনুষঙ্গিক পরিকাঠামো গড়ে তোলার কাজ শুরু হয়েছে। রানাঘাট-১ ব্লকের পায়রাডাঙা পঞ্চায়েতের অন্তর্গত এই গাঙ্গেয় দ্বীপে ইতিমধ্যেই সাতটি কটেজ তৈরির কাজ শুরু হয়েছে। সব মিলিয়ে যার আনুমানিক ব্যয় হতে পারে ২৪লক্ষ টাকা। প্রতিটি কটেজ তৈরি করতে প্রায় ৩ লক্ষ ৪০ হাজার টাকা খরচ হচ্ছে। সবকিছু ঠিকঠাক চললে চলতি বছর মার্চ মাসের মধ্যেই ঠিকাদার সংস্থার তরফে কটেজগুলি হস্তান্তর করা হবে প্রশাসনকে।
প্রসঙ্গত, গঙ্গার গতিপথের মাঝে প্রাকৃতিক নিয়মে সৃষ্ট এই ব-দ্বীপের আয়তন প্রায় ৮০০বিঘা। তার মধ্যেই ১০০ বিঘা জমি কাজে লাগিয়ে একটি পর্যটনকেন্দ্র ইতিমধ্যেই গড়ে উঠেছে। যদিও বর্তমানে সেই পর্যটন পরিকাঠামো শীতকালে একদিনের ডেস্টিনেশন অথবা বনভোজনের জন্যই উপযোগী। কিন্তু এবার থাকার উপযোগী করেও গড়ে তোলার চেষ্টা চলছে। যদিও অনেক প্রতিবন্ধকতা রয়েছে। বিশেষত এখনও বিদ্যুৎ সংযোগ হয়নি। দ্বীপ হওয়ার কারণে তারবাহিত বিদ্যুৎ সেখানে পৌঁছে দেওয়া সম্ভব হয়নি। কারণ নদী পেরিয়ে তার নিয়ে যাওয়া যথেষ্ট ব্যয়বহুল। ফলে কটেজ তৈরি হলেও জেনারেটর অথবা সৌর বিদ্যুতের উপরই ভরসা করতে হবে সরকারকে। এছাড়াও মঙ্গলদ্বীপে ওয়াচ টাওয়ার, পরিস্রুত পানীয় জলের ব্যবস্থা, শৌচালয় সহ একাধিক পরিকাঠামো গড়ার কাজ চলছে। বিষয়টি নিয়ে রানাঘাট-১ বিডিও জয়দেব মণ্ডল বলেন, আমরা কটেজ তৈরির কাজ শুরু করেছি। আগামী কয়েক মাসের মধ্যেই নির্মীয়মাণ সাতটি কটেজ হস্তান্তর করবে দায়িত্বপ্রাপ্ত সংস্থা। জলবেষ্টিত দ্বীপের মাঝে অরণ্যে ঘেরা কটেজগুলিতে যাতে পর্যটকরা থাকতে পারেন, তার চেষ্টা চলছে। বেশকিছু সমস্যাও রয়েছে। সবদিক মাথায় রেখেই কাজ চলছে।
