মানসিক উত্তেজনার বশে ঘরে বাইরে বিবাদে জড়িয়ে অপদস্থ হতে পারেন। হস্তশিল্পীদের পক্ষে দিনটি শুভ। মনে ... বিশদ
শনিবার সকালে বহরমপুরে বিবেকানন্দ ব্যায়াম সমিতির তরফে স্বামীজির মূর্তিতে মাল্যদান করে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা বের করা হয়। দুপুরে ২২০জন প্রতিযোগীকে নিয়ে আঁকা প্রতিযোগিতা হয়। বিকেলে ব্যায়াম সমিতির মাঠে ক্যারাটে, যোগাসন, জিমন্যাস্টিক প্রতিযোগিতা হয়েছে। বহরমপুরের ঋত্বিক সদনে স্বামীজির প্রতিকৃতিতে মাল্যদান করে শ্রদ্ধা জানায় পশ্চিমবঙ্গ তৃণমূল মাধ্যমিক শিক্ষক সমিতি। সেখানে ২৮জন শিক্ষককে সম্মান জ্ঞাপন ও স্মারক দেওয়া হয়। সংগঠনের জেলা সভাপতি দিলীপ সিংহরায় বলেন, তৃণমূল ক্ষমতায় আসার আগে যে সমস্ত শিক্ষক মেরুদণ্ড শক্ত করে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পাশে দাঁড়িয়েছিলেন, এমন ২৮জনকে এদিন সম্মান জানানো হয়েছে। অনুষ্ঠানে জেলা পরিষদের সভাধিপতি রুবিয়া সুলতানা, বিধায়ক মহম্মদ আলি, রবিউল আলম চৌধুরী উপস্থিত ছিলেন। এদিন শহর তৃণমূল যুবর তরফেও দিনটি উদযাপিত হয়। বহরমপুর নেপচুন ক্লাবের তরফে স্বামী বিবেকান্দের জন্মদিনের পাশাপাশি শহিদ মাস্টারদা সূর্য সেনের জন্ম ও মৃত্যুবার্ষিকী পালন করা হয়।
এদিন কান্দি পুরসভার চড়কপুকুর পাড়ে স্বামীজির মূর্তিতে মাল্যদান করেন কান্দির বিধায়ক অপূর্ব সরকার ও কান্দি পুরসভার চেয়ারম্যান জয়দেব ঘটক। কান্দির দোহালিয়ার বটতলা এলাকায় যুবদিবসে বহরমপুরের সংসদ ইউসুফ পাঠান উপস্থিত ছিলেন। বড়ঞা ব্লকের পাঁচথুপি নাগরিক মঞ্চের উদ্যোগে বিবেকানন্দের আবক্ষ মূর্তির আবরণ উন্মোচন করা হয়।
জিয়াগঞ্জের দেবীপুরে স্বামীজির মূর্তিতে মাল্যদান করেন পুরসভার চেয়ারম্যান প্রসেনজিৎ ঘোষ। শহরের রামকৃষ্ণ বিবেকানন্দ সেবা সমিতিতে এদিন নানা অনুষ্ঠান হয়। নবগ্রাম, ভগবানগোলা ১ ও ২ ব্লকে তৃণমূলের পার্টি অফিসে স্বামীজির জন্মদিন পালন করা হয়।
রবিবার জঙ্গিপুর মহকুমাজুড়ে স্বামীজির জন্মদিবস পালিত হয়। জঙ্গিপুর, রঘুনাথগঞ্জ, সূতি, সাগরদিঘি, সামশেরগঞ্জ ও ফরাক্কায় বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠান, ক্লাবে দিনটি পালিত হয়। দুপুরে রঘুনাথগঞ্জের জোতকমলে বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী মহম্মদ আখরুজ্জামানের উদ্যোগে যুবক চেতনা দিবস পালিত হয়। জঙ্গিপুরের সাংসদ খলিলুর রহমান রঘুনাথগঞ্জে দলীয় কার্যালয়ে স্বামী বিবেকানন্দের জন্মদিবস পালন করেন। ডোমকল মহকুমাতেও দিনটি পালিত হয়।