মানসিক উত্তেজনার বশে ঘরে বাইরে বিবাদে জড়িয়ে অপদস্থ হতে পারেন। হস্তশিল্পীদের পক্ষে দিনটি শুভ। মনে ... বিশদ
২০১৭-১৮ অর্থবর্ষে স্থানীয় বাউটিয়া গ্রাম পঞ্চায়েতের উদ্যোগে সোনারকুণ্ড গ্রামের কাছে ১০০ মিটার লম্বা, ৮ ফুট চওড়া ও ৫ ফুট উচ্চতার কংক্রিটের কজওয়ে নির্মাণ করা হয়, যা রামপুরহাট শহরের সঙ্গে ওই সমস্ত গ্রামের দূরত্ব অনেক কমে যায়। বাইক, সাইকেল তো বটেই, চারচাকা গাড়ি, ট্রাক্টর সবই পারাপার হওয়ায় মানুষের অনেকটা সুবিধা হয়। সেই সঙ্গে জাতীয় সড়কে দুর্ঘটনা এড়াতে নলহাটি ও রামপুরহাট শহরের বহু মানুষের কাছে এই কজওয়ে বিকল্প পথ হয়ে দাঁড়িয়েছে। যদিও প্রতিবছর বর্ষায় নদী ফুলেফেঁপে ওঠায় কজওয়ে জলের তলার চলে যায়। তখন সেই ঘুরপথই একমাত্র ভরসা হয়ে দাঁড়ায় এলাকার মানুষের কাছে। তাঁদের অভিযোগ, দীর্ঘদিন ধরে সংস্কার না হওয়ায় কজওয়ে বেহাল হয়ে পড়েছে। কংক্রিটের অংশ উঠে গিয়ে কোথাও ভেঙে পড়েছে, কোথাও আবার বসে গিয়ে গর্তে পরিণত হয়েছে। ফলে কজওয়ের উপর দুর্ঘটনা লেগেই রয়েছে। অনেকে আবার নদীতে পড়ে আহত হচ্ছেন। পঞ্চায়েত থেকে প্রশাসনিক কর্তাদের অনেকেই এই কজওয়ে ব্যবহার করলেও তাঁরা উদাসীন। কজওয়েটির বেহাল দশার কথা স্বীকার করে তৃণমূল পরিচালিত পঞ্চায়েতের প্রধান শ্যামলী লেট বলেন, কজওয়ে নির্মাণের পর আর কোনও সংস্কার হয়নি। পঞ্চায়েতের পক্ষ থেকে কজওয়েটি সংস্কারের উদ্যোগ নিচ্ছি।