বিজ্ঞান গবেষণা ও ব্যবসায় আজকের দিনটি শুভ। বেকাররা চাকরি প্রাপ্তির সুখবর পেতে পারেন। ... বিশদ
চাষিদের অভিযোগ, এলাকায় রবি চাষের জন্য নাইট্রোজেন, ফসফেট ও পটাশ (১০:২৬:২৬) সারের চাহিদা রয়েছে। প্রতাপপুর এলাকার ওই সার বিক্রেতা ১৭০০ টাকা মূল্যের সারের বস্তা দু’হাজার টাকায় বিক্রি করছিলেন। এদিন দুপুরে চাষিরা সার কিনতে গেলে ওই ব্যবসায়ী বস্তা পিছু দু’হাজার টাকা করে দাবি করেন। তা নিয়ে চাষিদের সঙ্গে ব্যবসায়ীর বচসা হয়। চাষিরা বিষয়টি জেলা কৃষিদপ্তরে জানান। জেলাস্তরের আধিকারিকদের নির্দেশ ব্লক কৃষি দপ্তরের লোকজন এলাকায় যায়। তাঁরা দাঁড়িয়ে থেকে ন্যায্য দামে সার বিক্রির ব্যবস্থা করেন।
বিক্ষোভকারীদের মধ্যে ননী রায়, মিলন সরকার বলেন, কৃত্রিমভাবে সারের অভাব সৃষ্টি করে কালোবাজারি করা হচ্ছে। আমরা বিষয়টি আগেই প্রশাসনকে জানিয়েছিলাম। কিন্তু, কোনও পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়নি। ফলে এদিন আন্দোলনে নামতে বাধ্য হই।
ওই ব্যবসায়ী অবশ্য বেশি দামে সার বিক্রির অভিযোগ অস্বীকার করেছেন।
বাঁকুড়ার দেবকুমার সরকার বলেন, ওই ব্যবসায়ীর কাছে মাত্র ১৭ বস্তা ‘এনপিকে’ সার ছিল। অভিযোগ পাওয়ার পরই বড়জোড়ার সহ কৃষি অধিকর্তাকে ঘটনাস্থলে পাঠানো হয়। পরে ন্যায্য দামে সার বিক্রি করা হয়েছে। অভিযুক্ত ব্যবসায়ীকে ‘শো-কজ’ করা হয়েছে। আজ, বুধবার আমি বড়জোড়া গিয়ে বিষয়টি সরেজমিনে তদন্ত করব। অভিযোগ প্রমাণিত হলে দোকান বন্ধ করে দেওয়া হবে। জেলায় সারের কোনও ঘাটতি নেই। বরং উদ্বৃত্ত সার মজুত রয়েছে।