বিজ্ঞান গবেষণা ও ব্যবসায় আজকের দিনটি শুভ। বেকাররা চাকরি প্রাপ্তির সুখবর পেতে পারেন। ... বিশদ
রঘুনাথপুর পুরসভার চেয়ারম্যান তরণী বাউরি বলেন, ২০১৬-’১৭ অর্থ বর্ষের ঘটনা। তাই সেই সময় কী হয়েছে জানা নেই। লিখিত অভিযোগ পেয়েছি। বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে। ঘটনায় যে বা যারা জড়িত তাদের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে। রঘুনাথপুর পুরসভা সূত্রে জানা গিয়েছে, ২০১৬-’১৭ অর্থবর্ষে রঘুনাথপুর পুরসভায় হাউস ফর অল প্রকল্পের সূচনা হয়। ওই অর্থবর্ষে ৪৮৬ জনের বাড়ি অনুমোদন করা হয়। পুরসভার দাবি, টাকা পাওয়ার পরেও ওই অর্থবছরের এখন পর্যন্ত প্রায় ৭৮ জন বাড়ির কাজ সম্পূর্ণ করেননি। তাই তাঁদের বাড়ি সম্পূর্ণ না করার কারণ দর্শানোর জন্য নোটিস দেওয়া হয়। হাতে নোটিস পাওয়ার পর কয়েকজন ব্যক্তি জানতে পারেন, তাঁরা বাড়ি না পেলেও তাঁদের নামে টাকা উঠে গিয়েছে।
দেবাশিসবাবু বলেন, হাতে নোটিস পাওয়ার পর অবাক হয়ে গিয়েছিলাম। আবাস যোজনার এক টাকাও হাতে পাইনি। অথচ বাড়ি সম্পূর্ণ না করার জন্য নোটিস পেয়েছি। ব্যাঙ্কের পাস বইয়ের জেরক্স সহ সমস্ত নথিপত্র দিয়ে বিষয়টি তদন্ত করার জন্য পুরসভা ও মহকুমা শাসককে লিখিত অভিযোগ জানিয়েছি।
রঘুনাথপুর শহর কংগ্রেস সভাপতি তারকনাথ পরামানিক বলেন, দেবাশিসবাবুর মতো বেশ কয়েকজন বাড়ি সম্পূর্ণ না করার জন্য নোটিস পেয়েছেন। তাঁরা জানতে পেরেছেন, টাকা না পেলেও তাঁদের নামে টাকা উঠে গিয়েছে। তাই বিষয়টি তদন্ত করার দাবি জানিয়েছি।