হস্তশিল্পীদের প্রতিভার স্বীকৃতি ও সুনাম। আর্থিক ঝুঁকি নেওয়ায় বিরত হন। কর্ম বিষয়ে সুখবর পেতে পারেন। ... বিশদ
বুধবার থেকে সেখানে শুরু হয়েছে দু’দিনের ৩৯ তম বার্ষিক ধর্ম সম্মেলন, মহোৎসব ও বৈদিক বিশ্বশান্তি যজ্ঞ। এদিন প্রদীপ প্রজ্বলন ও বৈদিক মন্ত্র উচ্চারণের মাধ্যমে বার্ষিক ধর্ম সম্মেলনের সূচনা করেন সঙ্ঘের সহসভাপতি শ্রীমৎস্বামী বিশ্ব প্রেমানন্দজী মহারাজ। সঙ্ঘের প্রতিষ্ঠাতা স্বামী প্রণবানন্দজী গুরু মহারাজের পুজো ও আরতির পর মহা প্রসাদ বিতরণ হয়। সান্ধ্যকালীন পর্বে ধর্ম সম্মেলন ও ভক্তিমূলক অনুষ্ঠান চলে।
আজ, বৃহস্পতিবার প্রভাতকালে ভক্তদের দীক্ষা প্রদান করবেন প্রেমানন্দজী মহারাজ। ১০৮ টি কলস নিয়ে চাঁচল সদরে শোভাযাত্রা করবে আশ্রম। সেই কলসি ভর্তি জল দিয়ে গুরু মহারাজের মহা অভিষেক করবেন ভক্তরা। দুপুরেই রয়েছে মহা অন্যকূট ভোগ ও নরনারায়ণ সেবা। সেখানে ২৫ হাজার ভক্তের প্রসাদের আয়োজন করে সঙ্ঘ। সবশেষে বৈদিক বিশ্ব শান্তি যজ্ঞ করবেন সঙ্ঘের বিভিন্ন শাখার সন্ন্যাসীরা।
চাঁচলে সঙ্ঘের প্রতিষ্ঠা ১৯৮৭ সালে। ২০০৪ সালে দালান নির্মিত হয়। বর্তমানে সেখানে ২৫ জন অনাথ বালক আশ্রিত। তাদের পঠনপাঠন করানো হয়। আশ্রমের ঘরের সংখ্যা শতাধিক। সেখানে রয়েছে বিষ্ণু মন্দির, শিব মন্দির ও কালী মন্দির। সঙ্ঘের চাঁচল শাখার অধ্যক্ষ স্বামী ঋতমানন্দজী মহারাজ বলেন, এখানে যখন এসেছিলাম, চারিদিক জঙ্গলে ঢাকা ছিল। তিলে তিলে এই আশ্রম গড়ে তোলা হয়েছে। প্রান্তিক এলাকার মানুষের জন্য এখানে হাসপাতাল, প্যাথলজি সেন্টার ও স্কুল গড়ে তোলা হবে। সঙ্ঘের সংকল্পই হল মানুষের সেবা করা।