হস্তশিল্পীদের প্রতিভার স্বীকৃতি ও সুনাম। আর্থিক ঝুঁকি নেওয়ায় বিরত হন। কর্ম বিষয়ে সুখবর পেতে পারেন। ... বিশদ
স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, দীর্ঘদিন ধরেই ওই এলাকা থেকে মাফিয়ারা মাটি কেটে বিক্রি করছে। ফলে নদীর গতিপথ পরিবর্তনের পাশাপাশি বর্ষায় ওই এলাকায় চাষের জমি প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা। যদিও মাটি মাফিয়াদের ভয়ে সরাসরি এবিষয়ে অভিযোগ করতে চান না বাসিন্দারা। নামপ্রকাশে অনিচ্ছুক এক বাসিন্দা জানান, ট্রাক্টর যাতায়াতে রাস্তা ধুলোয় ভরে যায়। প্রশাসনের নজরদারির অভাবে পাচারকারীরা অবাধে কাজ চালিয়ে যাচ্ছে।
জেলা প্রশাসনিক দপ্তর থেকে এই পিরোজপুর এলাকা দুই কিলোমিটারের মধ্যে। তবুও কীভাবে কুলিক নদীর মাটি পাচার করেছে মাটি মাফিয়ারা? স্থানীয়রা বলছেন, প্রশাসনের চোখে ধুলো দিয়ে ভোর ও রাতে মাটি কাটার কাজ করছে মাফিয়ারা। অনেক সময় দিনেও চলে এই পাচারের কাজ।
এই ঘটনা নিয়ে ভূমি ও ভূমি সংস্কার দপ্তরের আধিকারিক সৌমেন চট্টোপাধ্যায় বলেন, নদীতে থেকে মাটি কাটা অবৈধ। এর আগেও আমরা হানা দিয়েছিলাম। কিন্তু তখন মাটি মাফিয়ারা পালিয়েছিল। এদিন খবর পেতেই আমরা ওই এলাকায় হানা দিয়ে একটি ট্রাক্টর ও চালককে আটক করেছি। সবটাই খতিয়ে দেখা হচ্ছে। নিজস্ব চিত্র