হস্তশিল্পীদের প্রতিভার স্বীকৃতি ও সুনাম। আর্থিক ঝুঁকি নেওয়ায় বিরত হন। কর্ম বিষয়ে সুখবর পেতে পারেন। ... বিশদ
ওই কাউন্সিলার অমিতাভ চক্রবর্তী বলেন, জানতে পেরেছি বিভিন্ন ওয়ার্ডে কোটি টাকার উপর কাজ হয়েছে। কাজের ব্যাপারে বোর্ড মিটিংয়ে যেভাবে বলা হচ্ছে কাজের ক্ষেত্রে দেখা যাচ্ছে তার উল্টো হয়ে যাচ্ছে। তার প্রমাণ রয়েছে আমার ১৫ নম্বর ওয়ার্ডের রাস্তা। হাত-পা ধরে ঠিকাদারকে দিয়ে কাজ করাতে হচ্ছে। প্রথম দিন থেকে কি কাজ হয়েছে? কোন ওয়ার্ডে কী কী কাজের জন্য কত টাকা বরাদ্দ হয়েছে, সেটা জানতে চাইলে আজ-নয়-কাল বলে ঘোরানো হচ্ছে। তার উপর খারাপ ব্যবহার। এভাবে পুরসভা চলতে পারে না। আমি দলের বিরুদ্ধে নই। তবে বলব, কয়েকজন মিলে এই পুরসভা চলাচ্ছেন। অন্ধকারে রেখে কাজ চলছে। যেহেতু কোনও কিছুই পুরসভা জানাচ্ছে না তাই আমি বুধবার পুরসভার বিরুদ্ধে আরটিআই ফাইল করতে চলেছি।
এদিকে, এ বিষয়ে ময়নাগুড়ি পুরসভার ভাইস চেয়ারম্যান মনোজ রায় বলেন, যখন পুরসভা এগজিকিউটিভ দ্বারা পরিচালিত হতো তখন কিছু টাকা এসেছিল। সেই সময় কাজ হয়েছে। তবে পরবর্তীতে যা কাজ হয়েছে সবটাই বোর্ড মিটিংয়ে সিদ্ধান্ত নিয়ে করা হয়েছে। সুতরাং ওঁর এমন অভিযোগ ভিত্তিহীন।
উল্লেখ্য, ২০২১ সালের জুলাই মাসের ৬ তারিখ থেকে ২০২২ সালের মার্চ মাসে ১৭ তারিখ পর্যন্ত ময়নাগুড়ি পুরসভা চালিয়েছিল এগজিকিউটিভ। ২০২২ সালের মার্চ মাসে পুরসভার বোর্ড গঠন হয়। অভিযোগ, ওই সময় থেকে কোন ওয়ার্ডে কী কাজ হচ্ছে তার তথ্য পুরসভা থেকে কাউন্সিলারদের দেওয়া হচ্ছে না। পুরসভার ৮ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলার প্রদ্যুৎ বিশ্বাসও একই সুরে কথা বলেছেন। তিনি বলেন, কোন ওয়ার্ডে কী কাজ হয়েছে সেটা আমরা জানতেই পারি না।