হস্তশিল্পীদের প্রতিভার স্বীকৃতি ও সুনাম। আর্থিক ঝুঁকি নেওয়ায় বিরত হন। কর্ম বিষয়ে সুখবর পেতে পারেন। ... বিশদ
এদিন ধূপগুড়ির তৃণমূল কংগ্রেসের গ্রামীণ ব্লক সভাপতি মলয় রায়, দলের ধূপগুড়ি টাউন ব্লক সভাপতি সগ্নিক দাসের নেতৃত্বে তৃণমূল কর্মীরা এসডিও’র কাছে উপস্থিত হয়ে বন্ডের জন্য অগ্রিম টাকা নেওয়ার বিরোধিতা করেন এবং স্মারকলিপি দেন। যদিও মহকুমা শাসক পুষ্পা দোলমা লেপচা বিষয়টি দেখার আশ্বাস দিয়েছে।
শাসক দলের বক্তব্য, অগ্রিম টাকা নেওয়ার ফলে গরিব কৃষকদের হয়রানির শিকার হতে হচ্ছে। এমনিতেই তাঁরা ধারদেনা করে আলু উৎপাদন করেছেন, তার উপর যদি অগ্রিম টাকা দিতে হয় তাহলে সমস্যা আরও বাড়বে। হিমঘর ইউনিয়ন সূত্রে জানা গিয়েছে, ইতিমধ্যেই জলপাইগুড়ি জেলার হিমঘরগুলির অর্ধেকের বেশি বন্ড বিক্রি হয়েছে। তাছাড়া উত্তরবঙ্গের চাহিদা মতো হিমঘর না থাকায় আর খরচ তুলতেই এই বন্ডের টাকা নেওয়া হয়।
বন্ডের অগ্রিম টাকা নেওয়ার ব্যাপারে হিমঘর মালিক ইউনিয়ন, জনপ্রতিনিধি ও প্রশাসনিক ব্যক্তিদের উপস্থিতে সম্প্রতি একটি বৈঠকও হয়েছে। সেখানে মালিকপক্ষ এক প্যাকেট আর আলুর জন্য অগ্রিম ২৫ টাকা দাবি করেছিল। কিন্তু সেখানেই ১৮ টাকা করে নেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে। জলপাইগুড়ি জেলা হিমঘর মালিক ইউনিয়নের অন্যতম সদস্য কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, দীর্ঘ কয়েক বছর ধরেই আলুর বন্ডের জন্য অগ্রিম টাকা নেওয়া হচ্ছে। আর এ বছর প্রশাসনিক বৈঠকেই ১৮ টাকা করে নেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে।
তৃণমূলের ধূপগুড়ি গ্রামীণ ব্লক সভাপতি বলেন, জলপাইগুড়ি জেলার হিমঘরগুলিতে বন্ডের জন্য অগ্রিম টাকা নেওয়া হচ্ছে, এর ফলে সাধারণ দরিদ্র কৃষকরা সমস্যায় পড়ছেন। তাই আমরা এসডিও’র দ্বারস্থ হয়েছি।