পদার্থ ও রসায়নিক বিদ্যার অনুশীলনে বিশেষ উন্নতি।প্রায় সম্পূর্ণ কাজে বাধা আসতে পারে। বিকেল থেকে মানসিক ... বিশদ
অভিযোগ, রয়্যালটি ছাড়া বালি পাচার করা হচ্ছিল ওই এলাকার আন্তারামছাট মেচি নদীঘাট থেকে। এর আগে ওই নদীঘাট থেকে দৈনিক শতাধিক ট্রাক্টর বালি পাচারের অভিযোগ উঠেছিল। মাঝেমধ্যে ভূমিদপ্তর অভিযানে চালালেও নিয়ন্ত্রণ করা যায়নি। এবার রাতে পরিকল্পনা করে সকালে এসএসবির জওয়ান ও পুলিসকে সঙ্গে নিয়ে অভিযানে নামে ভূমিদপ্তর। তাতেই ১৬টি ট্রাক্টর ধরা পড়েছে। এনিয়ে খড়িবাড়ির বিএলআরও প্রতিমা সুব্বা বলেন, দীর্ঘদিন ধরে একাধিক মহল থেকে অভিযোগ পাচ্ছিলাম। এসএসবির আধিকারিকদের সঙ্গে কথা বলি। পুলিসও আমাদের সহযোগিতা করে। পরিকল্পনা করে ভোরবেলা যৌথ অভিযান চালানো হয়। ১৬টি ট্রাক্টর বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। তবে এই ঘটনায় কাউকে গ্রেপ্তার করা হয়নি। ট্রাক্টরগুলি এসএসবির হেফাজতে রয়েছে। পরে পুলিসের হেফাজতে পাঠিয়ে জরিমানার পর ছাড়া হবে। ব্যবস্থা নেওয়া হবে ট্রাক্টর মালিকদের বিরুদ্ধেও।
খড়িবাড়ি ব্লকের মেচি ও ডুমুরিয়া নদীঘাটে লিজ নেওয়া অংশ থেকে বালি না তুলে অন্য জায়গা থেকে নেওয়া হচ্ছিল। সেই বালি অবৈধ ডাম্পিং জোনে জমা করা হয়। যা রাতের অন্ধকারে ডাম্পারে বিহার পাচার হয়ে যাচ্ছে। তাই রাতেও ভূমিদপ্তরের অভিযান চালানোর জোরালো দাবি তুলছেন স্থানীয়রা।