পদার্থ ও রসায়নিক বিদ্যার অনুশীলনে বিশেষ উন্নতি।প্রায় সম্পূর্ণ কাজে বাধা আসতে পারে। বিকেল থেকে মানসিক ... বিশদ
পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে,গুলিতে মৃত প্রদীপ কর্মকারের পরিবার বৈষ্ণবনগর থানায় অভিযোগ করে। কেস নম্বর ১০২/২৫। এরপরই দু’জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ধৃতদের বিরুদ্ধে নির্দিষ্ট ধারায় মামলা রুজু করে তদন্ত শুরু করেছে পুলিস। যদিও মৃতের পরিবার অভিযোগ জানানোর আগেই শ্যুটআউট কাণ্ডে তদন্ত শুরু করে মূল অভিযুক্ত নিমাইকে আটক করেছিল পুলিস। পরে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
মদের আসরে গুলি কাণ্ডে মৃত প্রদীপ কর্মকারের আত্মীয় দেবব্রত কর্মকার অভিযোগ করেন, মঙ্গলবার বিকেল পাঁচটা নাগাদ মূল অভিযুক্ত নিমাই তার বাড়িতেই আরও চারজনকে সঙ্গে নিয়ে প্রদীপকে গুলি করে। গুলিতে গুরুতর জখম হন নিরঞ্জন নামে আরও এক ব্যক্তি।
তদন্তকারীদের সূত্রে জানা গিয়েছে, প্রদীপ সহ পাঁচ অভিযুক্ত নিরঞ্জন দাসের বাড়িতে মদের আসরে বসেছিল। সেখানে মদ্যপানের সময় নিজেদের মধ্যে টাকা দেওয়া নিয়ে বচসা হয়। পরে সামাজিক কিছু বিষয় নিয়ে নিজেদের মধ্যে ঝামেলায় জড়ায় তারা। সেই সময় মূল অভিযুক্ত নিমাই বন্দুক নিয়ে এসে তাদের তর্কাতর্কি থামাতে বলে। কিন্তু বাকিরা কথা না শুনলে নিমাই তাদের হুঁশিয়ারি দিয়ে গুলি চালিয়ে দেয়। ধৃতদের বুধবার আদালতে পেশ করে সাতদিনের জন্য হেফাজতে নিয়েছে পুলিস। নিমাইকে জিজ্ঞাসাবাদ করে আগ্নেয়াস্ত্রও উদ্ধার করা হয়েছে।