পদার্থ ও রসায়নিক বিদ্যার অনুশীলনে বিশেষ উন্নতি।প্রায় সম্পূর্ণ কাজে বাধা আসতে পারে। বিকেল থেকে মানসিক ... বিশদ
বাংলার বাড়ির প্রথম কিস্তির টাকা অ্যাকাউন্টে ঢুকতেই উপভোক্তাদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে কাটমানি চাওয়ার অভিযোগ উঠেছিল হরিশ্চন্দ্রপুর-১ ব্লকের বরুই গ্রাম পঞ্চায়েতের গহিলা গ্রামের কংগ্রেসের পঞ্চায়েত সদস্য নিরুপমা দাসের স্বামী সুপেন রায়ের বিরুদ্ধে। কাটমানি চাওয়ার ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয় (সত্যতা যাচাই করেনি বর্তমান)। মঙ্গলবার সেই খবর ‘বর্তমান’ পত্রিকায় প্রকাশিত হতেই তদন্তে নামে ব্লক প্রশাসন। উপভোক্তাদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে তাঁদের সঙ্গে কথা বলেন প্রশাসনের অধিকারিকরা। প্রমাণ হয় কাটমানি নেওয়ার অভিযোগ সত্যি। এরপরেই হরিশ্চন্দ্রপুর থানায় পঞ্চায়েত সদস্যের স্বামীর নামে অভিযোগ দায়ের করা হয়। পুলিস বাড়িতে হানা দিলেও অভিযুক্ত সুপেনকে খুঁজে পাননি।
হরিশ্চন্দ্রপুর-১ এর বিডিও সৌমেন মণ্ডল বলেন, মঙ্গলবার এলাকায় গিয়ে উপভোক্তাদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে তদন্ত করা হয়েছে। ১০টি বাড়িতে গিয়ে উপভোক্তাদের সঙ্গে কথা বলেছিলাম। দু’জন উপভোক্তার কাছ থেকে ১০ হাজার টাকা করে কাটমানি নিয়েছিলেন সুপেন। বাকি উপভোক্তাদের কাছে টাকার দাবি করেছিলেন তিনি। তাঁর নামে হরিশ্চন্দ্রপুর থানায় অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে।
অভিযুক্তর বউদি বলেন, রাত থেকে পলাতক সুপেন। কোথায় গিয়েছে কেউ বলতে পারছেন না । পুলিস এসেছিল। তারাও খোঁজ করছে।
(কাটমানি চাওয়ার ঘটনার খোঁজ নিচ্ছেন বিডিও। - নিজস্ব চিত্র। )