পদার্থ ও রসায়নিক বিদ্যার অনুশীলনে বিশেষ উন্নতি।প্রায় সম্পূর্ণ কাজে বাধা আসতে পারে। বিকেল থেকে মানসিক ... বিশদ
সংবাদদাতা, কালিয়াগঞ্জ: উত্তরবঙ্গের বৃন্দাবন ধাম বলে পরিচিত কালিয়াগঞ্জ নাট মন্দির। প্রতিদিন দুপুরে এই মন্দির থেকে মাটির থালায় অন্নভোগ পান শতাধিক ভক্ত। এবারে এই ‘ভোগ’ কে সার্টিফায়েড করতে উদ্যোগী হল খাদ্যসুরক্ষা দপ্তর। ইতিমধ্যে ভোগ রান্নার ঘর পরিদর্শন করে রান্নায় নিযুক্ত কর্মীদের সঙ্গে কথা বলে খাদ্যসুরক্ষা দপ্তরের পোর্টালে রেজিস্ট্রেশনের কাজ শুরু হয়েছে।
উত্তর দিনাজপুর জেলা খাদ্যসুরক্ষা দপ্তরের আধিকারিক সন্তোষ কুমার পাল বলেন, বিভিন্ন মন্দিরের ‘ভোগ’ কে সার্টিফায়েড করার নির্দেশ রয়েছে। রায়গঞ্জ মহকুমার মধ্যে এই মন্দির থেকে প্রতিদিন ভোগ যায় ভক্তদের ঘরে। তাই এই ভোগ স্বাস্থ্যবিধি মেনে তৈরি হচ্ছে কি না তা দেখতে প্রাথমিক পরিদর্শন করা হয়েছে। মন্দির কমিটির সঙ্গে আলোচনা করে পোর্টালে নাম নথিভুক্ত করা হচ্ছে। ভোগ রান্নার ঘরের পরিবেশ, রান্নায় ব্যবহার করা তেল, মশলা, যে বাসনে তৈরি করা হচ্ছে তা দেখা হচ্ছে। কিছুদিন ধরে এই প্রক্রিয়া চলবে। ধাপে ধাপে ভোগ যাচাই ও পরীক্ষার পর পাশ হলে খাদ্যসুরক্ষা দপ্তর থেকে শংসাপত্র দেওয়া হবে। প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, কয়েক বছর ধরে দেশের বিভিন্ন প্রান্তের মন্দিরের ভোগ সার্টিফায়েড করার প্রক্রিয়া শুরু করেছে খাদ্যসুরক্ষা দপ্তরে। কালিয়াগঞ্জ নাট মন্দিরে প্রতিদিন যেহেতু প্রচুর ভোগ রান্না হয় তাই স্বাস্থ্যবিধি ও নিয়ম মেনে যাতে হয় সেজন্য খাদ্যসুরক্ষা দপ্তর উদ্যাগী হয়েছে। দপ্তরের এই উদ্যোগকে সাধুবাদ জানিয়েই সহযোগিতায় এগিয়ে এসেছে মন্দির কমিটিও। নাট মন্দির পরিচালন কমিটির কার্যকরী সভাপতি পরিতোষ নন্দী বলেন, খাদ্যসুরক্ষা দপ্তর আমাদের ভোগ পরীক্ষা করে সার্টিফায়েড করতে চায়। আমরা দপ্তরকে সব দিকে সহযোগিতা করছি। সাধারণ দিনে শতাধিক মাটির থালায় ভোগ ভক্তদের মধ্যে বিতরণ করা হয়। মন্দিরে কোনও অনুষ্ঠান হলে ভোগের থালার সংখ্যা দিনে দু’হাজারের গণ্ডি ছাড়িয়ে যায়। ভোগ রান্নার জন্য দুই রাঁধুনি সহ সাত জন রয়েছে। স্বাস্থ্যবিধি মেনেই আমরা ভোগ রান্না করে তার ঠাকুরের কাছে নিবেদন করি। মালদহ, শিলিগুড়ি, রায়গঞ্জ, হিলি, বালুরঘাট, গঙ্গারামপুর থেকেও ভক্তরা ভোগ নিতে আসেন। গত ৪০ বছর ধরে প্রতিদিন মন্দিরে ভোগ রান্না হয়।
(কালিয়াগঞ্জ নাট মন্দির থেকে ভোগ দেওয়া হচ্ছে।-নিজস্ব চিত্র)
উত্তর দিনাজপুর জেলা খাদ্যসুরক্ষা দপ্তরের আধিকারিক সন্তোষ কুমার পাল বলেন, বিভিন্ন মন্দিরের ‘ভোগ’ কে সার্টিফায়েড করার নির্দেশ রয়েছে। রায়গঞ্জ মহকুমার মধ্যে এই মন্দির থেকে প্রতিদিন ভোগ যায় ভক্তদের ঘরে। তাই এই ভোগ স্বাস্থ্যবিধি মেনে তৈরি হচ্ছে কি না তা দেখতে প্রাথমিক পরিদর্শন করা হয়েছে। মন্দির কমিটির সঙ্গে আলোচনা করে পোর্টালে নাম নথিভুক্ত করা হচ্ছে। ভোগ রান্নার ঘরের পরিবেশ, রান্নায় ব্যবহার করা তেল, মশলা, যে বাসনে তৈরি করা হচ্ছে তা দেখা হচ্ছে। কিছুদিন ধরে এই প্রক্রিয়া চলবে। ধাপে ধাপে ভোগ যাচাই ও পরীক্ষার পর পাশ হলে খাদ্যসুরক্ষা দপ্তর থেকে শংসাপত্র দেওয়া হবে। প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, কয়েক বছর ধরে দেশের বিভিন্ন প্রান্তের মন্দিরের ভোগ সার্টিফায়েড করার প্রক্রিয়া শুরু করেছে খাদ্যসুরক্ষা দপ্তরে। কালিয়াগঞ্জ নাট মন্দিরে প্রতিদিন যেহেতু প্রচুর ভোগ রান্না হয় তাই স্বাস্থ্যবিধি ও নিয়ম মেনে যাতে হয় সেজন্য খাদ্যসুরক্ষা দপ্তর উদ্যাগী হয়েছে। দপ্তরের এই উদ্যোগকে সাধুবাদ জানিয়েই সহযোগিতায় এগিয়ে এসেছে মন্দির কমিটিও। নাট মন্দির পরিচালন কমিটির কার্যকরী সভাপতি পরিতোষ নন্দী বলেন, খাদ্যসুরক্ষা দপ্তর আমাদের ভোগ পরীক্ষা করে সার্টিফায়েড করতে চায়। আমরা দপ্তরকে সব দিকে সহযোগিতা করছি। সাধারণ দিনে শতাধিক মাটির থালায় ভোগ ভক্তদের মধ্যে বিতরণ করা হয়। মন্দিরে কোনও অনুষ্ঠান হলে ভোগের থালার সংখ্যা দিনে দু’হাজারের গণ্ডি ছাড়িয়ে যায়। ভোগ রান্নার জন্য দুই রাঁধুনি সহ সাত জন রয়েছে। স্বাস্থ্যবিধি মেনেই আমরা ভোগ রান্না করে তার ঠাকুরের কাছে নিবেদন করি। মালদহ, শিলিগুড়ি, রায়গঞ্জ, হিলি, বালুরঘাট, গঙ্গারামপুর থেকেও ভক্তরা ভোগ নিতে আসেন। গত ৪০ বছর ধরে প্রতিদিন মন্দিরে ভোগ রান্না হয়।
(কালিয়াগঞ্জ নাট মন্দির থেকে ভোগ দেওয়া হচ্ছে।-নিজস্ব চিত্র)
