মানসিক উত্তেজনার বশে ঘরে বাইরে বিবাদে জড়িয়ে অপদস্থ হতে পারেন। হস্তশিল্পীদের পক্ষে দিনটি শুভ। মনে ... বিশদ
স্নান সেরে মুড়িতে আলুর দম মাখিয়ে খান পূণ্যার্থীরা। এটাই মেলার বিশেষত্ব। কথিত রয়েছে, এককময় পুত্র সন্তানের আশায় গঙ্গা মায়ের কাছে মানত করেন এলাকার নবীন দাস। মনস্কামনা পূরণ হলে নদীর ধারে গঙ্গা মায়ের মৃন্ময়ী প্রতিমা গড়ে মকর সংক্রান্তিতে পুজো শুরু করেন তিনি। এভাবে তিনি এক দশক পুজো করতে থাকলে জেলাজুড়ে জনপ্রিয় হয়ে ওঠে।
কমিটির সদস্য অচিন্ত্য ঘোষের কথায়, মেলার তিনদিন প্রচুর ভিড় হয়। বিশৃঙ্খলা এড়াতে সবসময় নজর রাখা হবে। মেলার ক’দিন পুলিস বিশেষ নিরাপত্তার ব্যবস্থা করে। খরবা গ্রাম পঞ্চায়েতের উপপ্রধান মলয় বসাক বলেন, এই মকর সংক্রান্তির মেলায় সব সম্প্রদায়ের মানুষ উপস্থিত হন। পঞ্চায়েতের তরফে বেহাল রাস্তাগুলি অস্থায়ীভাবে সংস্কার করা হয়েছে। কমিটি সূত্রে জানা গিয়েছে, পূণ্যস্নান চলাকালীন নদীতে বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনী মোতায়েন রাখবে প্রশাসন।