পদার্থ ও রসায়নিক বিদ্যার অনুশীলনে বিশেষ উন্নতি।প্রায় সম্পূর্ণ কাজে বাধা আসতে পারে। বিকেল থেকে মানসিক ... বিশদ
রূপাঞ্জনা দত্ত, লন্ডন: গুজরাতের গিফ্ট সিটিতে আন্তর্জাতিক শাখা ক্যাম্পাস খুলতে চলেছে ব্রিটেনের সারে বিশ্ববিদ্যালয়। এই কাজে তাদের সহযোগিতা করবে শিক্ষা সংক্রান্ত আন্তর্জাতিক সংগঠন জিইউএস গ্লোবাল সার্ভিসেস (জিজিএস)। যদিও এই পরিকল্পনার বাস্তবায়নের জন্য প্রয়োজন গুজরাতের ইন্টারন্যাশনাল ফিনান্সিয়াল সার্ভিসেস সেন্টার্স অথরিটির (আইএফএসসিএ) অনুমোদন। সেই লক্ষ্যেই আগামী ৩১ জানুয়ারি তাদের সঙ্গে একাধিক বৈঠক করবেন সারে বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক লু ও জিজিএসের প্রতিনিধি দল। সব ঠিকঠাক থাকলে শীঘ্রই ভারতে ইন্টারন্যাশনাল ব্রাঞ্চ ক্যাম্পাস খুলবে ব্রিটেনের এই বিখ্যাত বিশ্ববিদ্যালয়। সাইবার নিরাপত্তা, কম্পিউটার সায়েন্স, বাণিজ্য সহ একাধিক বিষয়ে বিশ্বমানের প্রশিক্ষণের সুযোগ পাবে পড়ুয়ারা।
জানা গিয়েছে, শিক্ষা ও গবেষণা সংক্রান্ত যাবতীয় কাজে সহযোগিতা করবে সারে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। ছাত্র ভর্তি, ক্যাম্পাস প্রতিষ্ঠা সহ বাকি আনুষাঙ্গিক কাজের দায়িত্বে থাকবে জিজিএস। ইতিমধ্যে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে তারা ভারতের ব্রিটিশ হাই কমিশন ও ব্রিটিশ কাউন্সিলের সঙ্গে আলোচনা করেছে। এপ্রসঙ্গে সারে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর জিকিউ ম্যক্স লু বলেন, ‘গিফ্ট সিটিতে এই ক্যাম্পাস ব্রিটিশ শিক্ষাব্যবস্থার অন্যতম নিদর্শন হিসেবে থেকে যাবে। আন্তর্জাতিক বাণিজ্য ক্ষেত্রে ভারতের স্থান অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তার সঙ্গে যুক্ত হবে সারে বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্নত গবেষণা ও শিক্ষা পদ্ধতি। বাণিজ্য, কম্পিউটার সায়েন্স সহ একাধিক বিষয় নিয়ে পড়াশোনার সুযোগ মিলবে।’ তাঁর আরও দাবি, আগামী দিনে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য ও প্রযুক্তির জগতে গুরুত্বপূর্ণ জায়গা হয়ে উঠবে গিফ্ট সিটি।
ভারতকে শিক্ষার অন্যতম কেন্দ্র হিসেবে গড়ে তুলতে উদ্যাোগী কেন্দ্রীয় সরকার। অন্যদিকে, বিজ্ঞান সহ বিভন্ন বিষয় নিয়ে ভারতের সঙ্গে কাজ করার ইচ্ছাপ্রকাশ করেছে ব্রিটেন। আন্তর্জাতিক মহলের মতে, আন্তর্জাতিক ক্যাম্পাসের হাত ধরে ভারত-ব্রিটেন দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক আরও দৃঢ় হবে। গ্লোবাল ইউনিভার্টিসিটি সিস্টেমসের এশীয়-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের সিইও ডঃ শারদ মেহরার দাবি, ‘এর ফলে সমৃদ্ধ হবে দেশের শিক্ষা ব্যবস্থা।’
জানা গিয়েছে, শিক্ষা ও গবেষণা সংক্রান্ত যাবতীয় কাজে সহযোগিতা করবে সারে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। ছাত্র ভর্তি, ক্যাম্পাস প্রতিষ্ঠা সহ বাকি আনুষাঙ্গিক কাজের দায়িত্বে থাকবে জিজিএস। ইতিমধ্যে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে তারা ভারতের ব্রিটিশ হাই কমিশন ও ব্রিটিশ কাউন্সিলের সঙ্গে আলোচনা করেছে। এপ্রসঙ্গে সারে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর জিকিউ ম্যক্স লু বলেন, ‘গিফ্ট সিটিতে এই ক্যাম্পাস ব্রিটিশ শিক্ষাব্যবস্থার অন্যতম নিদর্শন হিসেবে থেকে যাবে। আন্তর্জাতিক বাণিজ্য ক্ষেত্রে ভারতের স্থান অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তার সঙ্গে যুক্ত হবে সারে বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্নত গবেষণা ও শিক্ষা পদ্ধতি। বাণিজ্য, কম্পিউটার সায়েন্স সহ একাধিক বিষয় নিয়ে পড়াশোনার সুযোগ মিলবে।’ তাঁর আরও দাবি, আগামী দিনে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য ও প্রযুক্তির জগতে গুরুত্বপূর্ণ জায়গা হয়ে উঠবে গিফ্ট সিটি।
ভারতকে শিক্ষার অন্যতম কেন্দ্র হিসেবে গড়ে তুলতে উদ্যাোগী কেন্দ্রীয় সরকার। অন্যদিকে, বিজ্ঞান সহ বিভন্ন বিষয় নিয়ে ভারতের সঙ্গে কাজ করার ইচ্ছাপ্রকাশ করেছে ব্রিটেন। আন্তর্জাতিক মহলের মতে, আন্তর্জাতিক ক্যাম্পাসের হাত ধরে ভারত-ব্রিটেন দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক আরও দৃঢ় হবে। গ্লোবাল ইউনিভার্টিসিটি সিস্টেমসের এশীয়-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের সিইও ডঃ শারদ মেহরার দাবি, ‘এর ফলে সমৃদ্ধ হবে দেশের শিক্ষা ব্যবস্থা।’
