পদার্থ ও রসায়নিক বিদ্যার অনুশীলনে বিশেষ উন্নতি।প্রায় সম্পূর্ণ কাজে বাধা আসতে পারে। বিকেল থেকে মানসিক ... বিশদ
প্রভাবশালী এই নেত্রীর জন্ম উইনিপেগের এক পাঞ্জাবি পরিবারে। মা-বাবা ভারতীয় অভিবাসী। পড়াশোনা করেছেন বায়োকেমিস্ট্রি, রাষ্ট্রবিজ্ঞান নিয়ে। ডাক্তারির পাশাপাশি অভিনয় এবং মডেলিং করেছেন দীর্ঘদিন।
প্রথম ভারতীয় বংশোদ্ভূত রাজনীতিবিদ হিসেবে পরপর তিনবার কানাডার পার্লামেন্টের সদস্য হয়েছেন রুবি। প্রথমবার সাংসদ নির্বাচিত হন ২০০৪ সালে। ব্রাম্পটন-স্প্রিংডেল আসন থেকে। রাজনীতির পাশাপাশি উদ্যোগপতি হিসেবেও সফল তিনি। গড়ে তুলেছেন ধাল্লা গ্রুপ অব কোম্পানিজ। সেই সংস্থার কর্ণধার তিনি।
ছোটবেলা থেকেই খবরের শিরোনমে উঠে এসেছেন রুবি। মাত্র ১০ বছর বয়সে অপারেশন ব্লু স্টার নিয়ে ভারতের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীকে চিঠি লিখেছিলেন। হাতে পেয়ে সেই চিঠির উত্তর দিয়েছিলেন ইন্দিরা। এমনকি সাংবাদিক সম্মেলনে ওই চিঠির কথা উল্লেখ করেছিলেন।
ক্ষমতায় আসার পরেই কঠোর অভিবাসী নীতি নিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। রুবিও সেই নীতির সমর্থক। মঙ্গলবার এক্স হ্যান্ডলে তিনি লেখেন, ‘প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হলে প্রথমেই বেআইনি অভিবাসীদের দেশে ফেরানোর ব্যবস্থা করব। এটাই দেশবাসীর কাছে আমার প্রতিশ্রুতি।’ তাঁর এই বক্তব্য নিয়ে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দিয়েছেন কানাডাবাসী।
রাজনৈতিক মহলের মতে, লিবারেল পার্টির নেতা হওয়ার এই লড়াই খুব একটা সহজ হবে না। দলীয় নেতার পদের দৌড়ে রয়েছেন ব্যাঙ্ক অব কানাডার প্রাক্তন গভর্নর মার্ক কার্নি, প্রাক্তন অর্থমন্ত্রী ক্রিস্টিয়া ফ্রিল্যন্ড সহ একাধিক হেভিওয়েট ব্যক্তি। সব ঠিকঠাক থাকলে ৯ মার্চ লিবারেল পার্টির নতুন নেতার নাম জানা যাবে। সব বাধা টপকে ইতিহাস সৃষ্টি করতে পারবেন রুবি? উত্তরের অপেক্ষায় কানাডা।