বিজ্ঞান গবেষণা ও ব্যবসায় আজকের দিনটি শুভ। বেকাররা চাকরি প্রাপ্তির সুখবর পেতে পারেন। ... বিশদ
বিষয়টি নিয়ে ইতিমধ্যে সরব হয়েছে দেশীয় ও আন্তর্জাতিক মহিলা ও শিশু অধিকার সংস্থাগুলি। বিশেষজ্ঞদের আশঙ্কা, প্রস্তাবিত নতুন আইনে ইরাকে বাল্য বিবাহের সংখ্যা বৃদ্ধি পাবে। নারী স্বাধীনতার তুলনায় বেশি গুরুত্ব পাবে ধর্মীয় ভাবাবেগ। ইউনিসেফেরে সমীক্ষা বলছে, ইরাকে ২৮ শতাংশ মহিলার ১৮ বছরের আগেই বিয়ে হয়ে যায়।
১৯৫০ সালে ১৮৮ নম্বর আইন করিয়েছিল ইরাকের তৎকালীন আব্দুল-করিম কাশিমের সরকার। বিবাহের ন্যূনতম বয়স থেকে শুরু করে নানান ইস্যুতে মহিলাদের উন্নয়নের অন্যতম হাতিয়ার ছিল এই আইন। মানবাধিকার সংগঠনগুলির দাবি, সেই সময় পশ্চিম এশিয়ার কোনও দেশে এমন ব্যবস্থা ‘নারী প্রগতিশীল’ আইন ছিল না। ওই আইনে স্ত্রী থাকতে কোনও পুরুষের দ্বিতীয় বিয়ের উপরে নিষেধাজ্ঞা ছিল। মুসলিম নন এমন মহিলাকে বিবাহের ক্ষেত্রে কোনওরকম নিষেধ ছিল না। এবার সেই প্রগতিশীল আইনের সংশোধন চাইছে ইরাকের কট্টরপন্থী শিয়া দলগুলি।