হস্তশিল্পীদের প্রতিভার স্বীকৃতি ও সুনাম। আর্থিক ঝুঁকি নেওয়ায় বিরত হন। কর্ম বিষয়ে সুখবর পেতে পারেন। ... বিশদ
রেল বোর্ডের শীর্ষ সূত্রে জানানো হয়েছে, গতবার হোলি এবং দোলযাত্রায় সারা দেশে মোট ৬০৪টি স্পেশাল ট্রেন চালানো হয়েছিল। এবার সেই সংখ্যাটি বাড়িয়ে অন্তত ৯২৪টি স্পেশাল ট্রেন করা হবে। সবচেয়ে বেশি হোলি স্পেশাল ট্রেন চলবে নর্দার্ন রেলের আওতাতেই। ২৭৬টি। পরবর্তী ক্ষেত্রে রেল যাত্রীদের ভিড় খতিয়ে দেখে এই স্পেশাল ট্রেনের সংখ্যা আরও বাড়ানো হতে পারে। কারণ দোল ও হোলিতে বাংলা, বিহার সহ উত্তর ভারতের বহু মানুষ ছুটি নিয়ে ঘরমুখো হন। তাই রেল যাত্রীদের ভিড়ের চাপও থাকে প্রচুর। যদিও রেলভবনের অন্দরে ইতিমধ্যেই প্রশ্ন উঠছে, কুম্ভের সময়ও শ’য়ে শ’য়ে স্পেশাল ট্রেন চালানো হয়েছিল। কিন্তু যাত্রীরা যেখান থেকে ট্রেনে উঠবেন, সেই স্টেশনেই ভিড় সামাল দেওয়া যায়নি। রেলমন্ত্রক সূত্রের খবর, চলতি সপ্তাহেই নর্দার্ন রেল সহ সবক’টি জোনের কর্মী-আধিকারিকদেরই ভিড় সামাল দেওয়ার ব্যাপারে প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে।
ছটের ভিড় সামাল দেওয়ার অভিজ্ঞতা থেকেই যে নর্দান রেল কুম্ভ ‘ম্যানেজ’ করতে গিয়েছিল, সেই বিষয়টি নিউদিল্লি স্টেশনে পদপিষ্টের ঘটনার তদন্তে ইতিমধ্যেই সামনে এসেছে। এবারে যাতে সেই ‘আত্মবিশ্বাসে’র বলি আর কাউকে হতে না হয়, সেই লক্ষ্যে প্রথম থেকেই সতর্ক থাকতে চাইছে রেল বোর্ড। অন্তত এক সপ্তাহ আগে থেকেই ‘হাই ডেনসিটি ফুটফল’ হওয়া স্টেশনগুলিতে অস্থায়ী যাত্রী প্রতীক্ষালয় তৈরির উপর জোর দেওয়া হবে বলে রেলমন্ত্রক সূত্রে খবর। দোল-হোলিতে প্রধানত কোন স্টেশনগুলিতে যাত্রীদের ভিড় মাত্রাছাড়া হতে পারে, তার আগাম আঁচ পেতে তৎপর হয়েছে রেলমন্ত্রক। এক্ষেত্রে তারা ২০২৪ সালের এই সংক্রান্ত পরিসংখ্যান ব্যবহার করবে বলে জানিয়েছেন মন্ত্রকের এক শীর্ষকর্তা।