হস্তশিল্পীদের প্রতিভার স্বীকৃতি ও সুনাম। আর্থিক ঝুঁকি নেওয়ায় বিরত হন। কর্ম বিষয়ে সুখবর পেতে পারেন। ... বিশদ
পূর্ণকুম্ভে কোটি কোটি পুণ্যার্থীকে স্নানঘাটে পৌঁছে দিয়েছেন নৌকা চালকরা। যদিও তাতে মাঝিদের লাভ তেমন হয়নি বলেই দাবি করেছিলেন সমাজবাদী পার্টির প্রধান অখিলেশ যাদব। সরব হয়েছিলেন নৌকা চালকদের দুর্দশা নিয়ে। উত্তরপ্রদেশের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বলেন, এই নৌকা চালকরা সবচেয়ে বঞ্চনার শিকার। এরপরই মঙ্গলবার নাম না করে অখিলেশের সমালোচনা করেন উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী। আর তা করতে গিয়েই যোগী আদিত্যনাথ তুলে ধরেন একটি পরিবারের উদাহরণ। বলেন, ওই পরিবারের হাতে ১৩০টি নৌকা রয়েছে। দৈনিক নৌকাপিছু আয় হয়েছে ৫০ থেকে ৫২ হাজার টাকা। যদিও অঙ্কের বিচারে তা কতটা সম্ভব, সেই নিয়ে প্রশ্ন উঠে গিয়েছিল সোশ্যাল মিডিয়ায়। এবার ওই নৌকা মালিক পিন্টু মাহরার পরিবারও জানিয়ে দিল, ‘এত টাকা কখনও চোখেই দেখিনি। তবে এটা ঠিক যে আশাতীত লাভ হয়েছে। কারণ, সরকারের ঠিক করে দেওয়া ভাড়ার উপরেও অনেকে মোটা বকশিস দিয়েছেন। আর সবটাই হয়েছে মহাকুম্ভের জন্য।’