হস্তশিল্পীদের প্রতিভার স্বীকৃতি ও সুনাম। আর্থিক ঝুঁকি নেওয়ায় বিরত হন। কর্ম বিষয়ে সুখবর পেতে পারেন। ... বিশদ
মোট ৬৪টি দল ও সংগঠনকে বৈঠকে ডেকেছিলেন স্ট্যালিন। যদিও বিজেপি, তামিল মানিলা কংগ্রেস, পুড়াইয়া তামিলিঙ্গমের মতো ছ’টি পার্টি বৈঠকে যোগ দেয়নি। তাদের অনুপস্থিতিতেই সর্বদলীয় বৈঠকে পাশ হয় প্রস্তাব। তাতে বলা হয়েছে, ‘জনসংখ্যার ভিত্তিতে আসন পুনর্বিন্যাসের তীব্র বিরোধিতা করছি আমরা। ভারতের যুক্তরাষ্ট্রীয় কাঠামোর পক্ষে এই পুনর্বিন্যাস বড় ঝুঁকিপূর্ণ। তামিলনাড়ু সহ দক্ষিণ ভারতের জনপ্রতিনিধিত্বের ক্ষেত্রেও এটা বড়সড় সমস্যার সৃষ্টি করবে।’ কী ধরনের সমস্যা দেখা দেবে, তাও তুলে ধরা হয়েছে প্রস্তাবে। বলা হয়েছে, দক্ষিণ ভারতের রাজ্যগুলি থেকে সংসদে জনপ্রতিনিধি কমে যাওয়াটা মোটেই ভালো দেখায় না। কারণ, তারা দেশের কল্যাণের জন্য পরিবার পরিকল্পনা সফলভাবে রূপায়ণ করেছে। তাদের পুরস্কৃত করার বদলে আসন পুনর্বিন্যাস যেন শাস্তির নামান্তর না হয়ে ওঠে।
কেন্দ্রের বিজেপি সরকারকে মনে করিয়ে দেওয়া হয়েছে, ২০০০ সালে সংসদে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী অটলবিহারী বাজপেয়ির ঘোষণার কথা। ১৯৭১ সালের জনগণনার ভিত্তিতেই আসন পুনর্বিন্যাসের হবে বলে ঘোষণা করেছিলেন তিনি। এবারও মোদিকে সে কথাই ঘোষণা করতে হবে। তার জন্য প্রয়োজনীয় সংবিধান সংশোধনের দাবি করেছে দলগুলি। তারা জানিয়েছে, আসন পুনর্বিন্যাসের বিরোধী নয় তামিলনাড়ু। তবে রাজ্যের স্বার্থ দেখতে হবে। ১৯৭১ সালের জনগণনার ভিত্তিতে সংসদের মোট আসনের ৭.২ শতাংশ তামিলনাড়ুর জন্য বরাদ্দ হয়েছিল। তা বজায় রাখতে হবে। শুধু তাই নয়, আসন পুনর্বিন্যাস নিয়ে তাদের দাবির সপক্ষে অন্য রাজ্যগুলিকে পাশে পাওয়ার চেষ্টা শুরু করবে তামিলনাড়ু। এর জন্য স্ট্যালিনকে অন্য রাজ্যে যাওয়ার আর্জি জানিয়েছেন পিএমকে প্রেসিডেন্ট আনবুমানি রামদাস।