কারও কাছ থেকে কোনও দামি উপহার লাভ হতে পারে। অকারণ বিবাদ বিতর্ক এড়িয়ে চলুন। স্বাস্থ্য ... বিশদ
শাসক শিবিরের ফাটল উস্কে দিতে চেষ্টার কোনও খামতি রাখছে না উদ্ধব থ্যাকারের শিবসেনা। তাদের দাবি, শীর্ষপদের জন্য দুই নেতার দ্বৈরথে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে রাজ্যের উন্নয়ন। দলের সাংসদ অরবিন্দ সাওয়ন্ত বলেন, ‘সিন্ধে এখন হাড়েহাড়ে টের পাবেন বিজেপি কি জিনিস।’ দলের রাজ্যসভার সাংসদ প্রিয়াঙ্কা চতুর্বেদীর কটাক্ষ, ‘মাঝেমধ্যেই সিন্ধেকে হতাশা গ্রাস করছে। কখনও তিনি নিজের গ্রামে চলে যাচ্ছেন। সিন্ধে ও ফড়নবিশ একসঙ্গে হাঁটতে পারছেন না। তাঁদের এই দ্বন্দ্বে ক্ষতি হচ্ছে সাধারণ মানুষের।’
সোমবার গুরুত্বপূর্ণ বেশ কয়েকটি প্রকল্প নিয়ে আলোচনার জন্য বৈঠক ডেকেছিলেন ফড়নবিশ। এরমধ্যে একটি ছিল গৃহনির্মাণ সংক্রান্ত। হাউজিং ডিপার্টমেন্ট রয়েছে সিন্ধের হাতে। সেখানে সিন্ধের অনুপস্থিতি নানা মহলে প্রশ্ন তুলে দিয়েছে। তাঁর হয়ে বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন প্রতিমন্ত্রী যোগেশ কদম। কিন্তু তা জল্পনার আগুনে জল ঢালতে পারেনি। যদিও তবে পুরো বিষয়টিকে গুরুত্ব দিতে চাননি সিন্ধের দলের সাংসদ নরেশ মহাস্কা। তিনি বলেন, ‘পরিবারের একজন সদস্য অসুস্থ হয়ে পড়ায় বৈঠকে যাননি সিন্ধে। তাঁর অসন্তোষের জল্পনা অর্থহীন। উদ্ধব থ্যাকারেরা এই নিয়ে মিথ্যা প্রচার চালাচ্ছেন।’