কারও কাছ থেকে কোনও দামি উপহার লাভ হতে পারে। অকারণ বিবাদ বিতর্ক এড়িয়ে চলুন। স্বাস্থ্য ... বিশদ
২০১১ সালে কন্ধমাল জেলায় পুলিসের অস্ত্র লুটের সূত্রেই মাওবাদী এই শীর্ষ নেতা প্রথম প্রশাসনের নজরে আসেন। তাঁকে হন্যে হয়ে খুঁজতে থাকে পুলিস। কিন্তু জঙ্গলে গাঢাকা দেন তিনি। সঙ্গে থাকত ১০-১২ জনের সশস্ত্র স্কোয়াড। সে সময়ই তাঁর সঙ্গে পরিচয় হয় মাওবাদীদের অন্ধ্র-ওড়িশা বর্ডার স্পেশাল জোনাল কমিটির ডেপুটি কমান্ডার অরুণা ওরফে চৈতন্য ভেঙ্কট রবির। দু’জনের মধ্যে ঘনিষ্ঠতা বাড়ে। তারপর বিয়ে। ২০১৬ সালের মে মাসে অন্ধ্রপ্রদেশে নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে মাওবাদীদের গুলি লড়াই শুরু হয়। ঘটনাস্থল থেকে উদ্ধার হয় একটি পরিত্যক্ত স্মার্টফোন। সেই স্মার্টফোন থেকেই মেলে স্ত্রী অরুণার সঙ্গে চলপতির একটি সেলফি। সেই ছবিই তাঁকে শনাক্ত করতে সাহায্য করে। ছবি পাওয়ার পর তাঁকে খোঁজার কাজ আরও সহজ হয়ে যায়। কিন্তু তাতেও প্রবীণ এই মাওবাদী নেতাকে নিকেশ করতে বাহিনীর সময় লাগল প্রায় সাড়ে আট বছর!